এক নজরে দীঘা শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদ-পূর্ণেন্দু মাঝি পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা জেলাশাসক
দিঘা উন্নয়ন পর্ষদ রাজ্য নগর উন্নয়ন দফতরের অধীনস্থ একটি সংস্থা। যার কাজ মূলত উপকূলের পর্যটন কেন্দ্রগুলির পরিকাঠামো তৈরি করা।তৈরি: ১৯৫৬ সালে রাজ্য…
এক নজরে দীঘা শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদ-পূর্ণেন্দু মাঝি পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা জেলাশাসক
দিঘা উন্নয়ন পর্ষদ রাজ্য নগর উন্নয়ন দফতরের অধীনস্থ একটি সংস্থা। যার কাজ মূলত উপকূলের পর্যটন কেন্দ্রগুলির পরিকাঠামো তৈরি করা।
তৈরি: ১৯৫৬ সালে রাজ্য
সরকারের পরিকল্পনায় উন্নয়ন দফতর চালু করেছিল দিঘা ডেভেলপমেন্ট স্কিম। ১৯৯০ সালে গড়ে ওঠে 'দিঘা প্ল্যানিং অথরিটি'। ১৯৯৩ সালের ১৯ ডিসেম্বর তা পরিবর্তিত হয় 'দিঘা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি' হিসেবে। সবশেষে ২০০৪ সালের ১৫ জুলাই তা আত্মপ্রকাশ ঘটে 'দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ' হিসাবে।
উদ্দেশ্য: দিঘাকে অনুকূল পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়তে পর্যটকদের উপযোগী হোটেল, লজ তৈরিতে জমি সরবরাহ করা।
আওতাধীন গোড়ায় ১৬টিমৌজা ছিল। পরে বেড়ে দিঘা এবং রামনগর থানায় এলাকার ৪২টি মৌজা হয়। আপাতত তাজপুর, মন্দারমণি এলাকায় রয়েছে।
কাজ-প্রকল্প:
পরিকাঠামো তৈরির পাশাপাশি, উপকূলীয় বাস্তুতন্ত্র রক্ষা করা, গ্রিন জোন, রাস্তা, বাজার তৈরির প্রকল্প নিয়ে থাকে।
অতীতে দিঘা গেট। ওল্ড এবং নিউ দিঘাতে একাধিক সৌন্দর্যায়ন প্রকল্প। সাম্প্রতিক সময় দিঘা থেকে কাঁথি পর্যন্ত ২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ তৈরি।
বরাদ্দ: বছরে গড়ে ১৫০ থেকে ২০০কোটি টাকা।
কেন রোষের মুখে:
অনুমান করা হচ্ছে, দিঘায় ক্রমশ হকার সমস্যা বাড়ছে। মন্দারমণি এবং তাজপুরের সৈকতে লাগামছাড়া বেআইনি নির্মাণ।
পর্ষদের কাজ নিয়মিত চলছে। তবে রাজ্য সরকারের পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত পর্ষদ নিয়ে কিছু বলতে পারব না।
No comments