লোকসভা ভোট মিটতেই মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করলেন কাঁথিরপ্রাক্তন সাংসদ শিশির অধিকারী।দীর্ঘদিন ধরে রামনগর বিধানসভার প্রদিমা এক গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন কাশিপুর গ্রামের ২০০ টি পরিবার বিদ্যুতের সমস্যায় ভুগতেন। কাশিপুর গ্রামে ২০…
লোকসভা ভোট মিটতেই মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করলেন কাঁথিরপ্রাক্তন সাংসদ শিশির অধিকারী।
দীর্ঘদিন ধরে রামনগর বিধানসভার প্রদিমা এক গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন কাশিপুর গ্রামের ২০০ টি পরিবার বিদ্যুতের সমস্যায় ভুগতেন। কাশিপুর গ্রামে ২০০ টি পরিবার ৩২ কেবির ট্রান্সমিটার উপর নির্ভর করে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মানুষ বিদ্যুৎ দপ্তর এবং স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতে জানিও কোন সূরা হয়নি বলে জানান। প্রায় এক বছর ধরে না নাসমস্যায় ভুগতেন। কখনো বা লো ভোল্টেজ আবার কখনোবা দীর্ঘক্ষন বিদ্যুৎহীন অবস্থায় পড়ে থাকতে হতো এই ২০০ টি পরিবারকে।এই গ্রামটি পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টিতে জয়যুক্ত করে, আর তারই ফলশ্রুতি হিসাবে দীর্ঘদিন ধরে এখানে বিদ্যুতের নতুন কোন ট্রাস্টফরমার বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে গ্রামবাসীদের অভিযোগ। পরবর্তীকালে তারা কাচের সংসদ শিশির অধিকারীর দ্বারস্থ হন। শিশিবাবু উদ্যোগ নিয়ে ওই জায়গায় নতুন ট্রান্সফর্মার বসাতে উদ্যোগী হলেও গ্রামের কতিপয় শাসকদলের সমর কর্মীরা বাধা দেয় বলে অভিযোগ। পরবর্তীকালে শিশিরবাবু প্রতিশ্রুতি দেন লোকসভা ভোটের পরেই তিনি এই জায়গায় নতুন ট্রান্সফর্মার বসানোর উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। আর সেই জায়গায় ৩২ কেবির পরিবর্তে ৬২ কেবি ট্রান্সফরমার লাগানো হয় যা নিয়ে খুশি এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় মানুষের দাবি দীর্ঘ দিন লো ভোল্টেজ এবং বিদ্যুৎহীন অবস্থায় তাদেরকে থাকতে হতো। এবার তাদের মুখে হাসি ফুটেছে। যদি বা কাঁথি সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মন্ডল বলেন শিশির বাবু যা কথা দেন সেই কথা রাখার চেষ্টা করেন।
No comments