ঝড়বৃষ্টির সময় বজ্রপাতে ১১জনের মৃত্যু মালদহে বৃহস্পতিবার ঝড়বৃষ্টির সময় বজ্রপাতে ১১জনের মৃত্যু হয়েছে৷ শোকের ছায়া। হরিশ্চন্দ্রপুর ও গাজলে। এদের মধ্যে ৩জন নাবালক ও ২ জন যুবক রয়েছেন। এদের কেউ আমবাগানে আম কুড়োতে, আম পাড়তে গিয়েছিলেন, কে…
ঝড়বৃষ্টির সময় বজ্রপাতে ১১জনের মৃত্যু
মালদহে বৃহস্পতিবার ঝড়বৃষ্টির সময় বজ্রপাতে ১১জনের মৃত্যু হয়েছে৷ শোকের ছায়া। হরিশ্চন্দ্রপুর ও গাজলে। এদের মধ্যে ৩জন নাবালক ও ২ জন যুবক রয়েছেন। এদের কেউ আমবাগানে আম কুড়োতে, আম পাড়তে গিয়েছিলেন, কেউ মাঠে ধান তোলার কাজ করছিলেন।
একদিনে বাজ পড়ে মৃত্যু হল ১৪ জনের। তার মধ্যে মালদহে বাজ পড়ে মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের। মৃতদের মধ্যে নাবালক পাঁচজন। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, দুর্ভাগ্যজনক ঘটনায় স্বজনহারাদের সমবেদনা জানাই। মৃতদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন মালদহের জেলাশাসক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া। তিনি জানিয়েছেন, মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। পুলিস ও অন্যান্য সূত্রে বজ্রাঘাতে যে ১২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে তিনজনই মানিকচকের বাসিন্দা। এছাড়া ইংলিশবাজারে দুই, পুরাতন মালদহে তিনজন, গাজোলে একজন, রতুয়া-১ ব্লকে একজন এবং হরিশ্চন্দ্রপুরে এক দম্পতি রয়েছেন। বজ্রাঘাতে মৃত্যুমিছিল মালদহজুড়ে। ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির সঙ্গে বৃহস্পতিবার ব্যাপক বজ্রপাত হয় জেলায়। তাতেই মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১২ জনের।
সন্ধ্যায় মুর্শিদাবাদের নবগ্রামে গোরু নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয় এক যুবকের। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম শ্রীমন্ত ঘোষ (৩৫)। দুপুরে মাল ব্লকের গুরজংঝোরা চা বাগানে বজ্রাঘাতে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। পুলিস জানিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম বিষ্ণু নায়েক (৪৮)। বাড়ি চা বাগানের মন্দির লাইনে। এদিন দুপুর দু’টো নাগাদ মাঠে ছাগল নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
No comments