উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম অভীক দাস উচ্চ মাধ্যমিকে প্রায় ৭ লক্ষ ৯০ হাজার পরীক্ষার্থী বসেছিলেন । পরীক্ষা শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি।উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম অভীক দাস তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬ কোচবিহার ম্যাক উইলিয়াম হাই স্কুল আলিপুরদুয়ার। দ্বিতীয় স্…
উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম অভীক দাস
উচ্চ মাধ্যমিকে প্রায় ৭ লক্ষ ৯০ হাজার পরীক্ষার্থী বসেছিলেন । পরীক্ষা শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি।
উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম অভীক দাস তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬ কোচবিহার ম্যাক উইলিয়াম হাই স্কুল আলিপুরদুয়ার। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন সৌম্যদীপ সাহা, তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬ নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন অভিষেক গুপ্ত তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪ মালদা রামকৃষ্ণ মিশন।
মেধাতালিকায় প্রথম দশে ৫৮ জন ছাত্র ৩৫ জন ছাত্রী ২৩ জন।বুধবার প্রকাশিত হল উচ্চমাধ্যমিকের ফল। পরীক্ষা শেষের ৬৯ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ করা হল। চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরীক্ষা চলে। মোট ১১দিন ধরে পরীক্ষা হয়। আজ দুপুর ১টায় সাংবাদিক বৈঠক করে ফলপ্রকাশ করেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। জানান, এবারে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭ লক্ষ ৯০ হাজার। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৮৪ জন পড়ুয়া। ৪৪-৫৬ অনুপাতে ছাত্র-ছাত্রীরা এবারে পরীক্ষা দিয়েছে। পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রদের তুলনায় এবারে ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল প্রায় ১২ শতাংশ বেশি। মোট পরীক্ষার্থীর ৯০ শতাংশই পাস করেছে। পাসের হারের নিরিখে প্রথমে পূর্ব মেদিনীপুর, দ্বিতীয় দক্ষিণ ২৪ পরগনা, তৃতীয় পঃ মেদিনীপুর, চতুর্থ কালিম্পং এবং পঞ্চমে কলকাতা রয়েছে। রাজ্যের মোট ১০টি জেলায় পাসের হার ৯০ শতাংশেরও বেশি।
এবারে প্রথম দশে রয়েছেন ৫৮ জন জন পরীক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ৩৫ ছাত্র এবং ২৩ জন ছাত্রী। প্রথম দশে হুগলি থেকে ১৩ জন, বাঁকুড়ায় ৯ জন, দঃ ২৪ পরগনা থেকে ৭ জন, কলকাতা থেকে ৫ জন, পূঃ বর্ধমান ও পূঃ মেদিনীপুর থেকে ৪ জন করে মোট ৮ জন। কোচবিহার ও মালদহ থেকে ৩ জন করে মোট ৬ জন। আলিপুরদুয়ার, বীরভূম ও উঃ দিনাজপুর থেকে ২ জন করে মোট ৬ জন। অন্যদিকে, উঃ ২৪ পরগনা, হাওড়া, মুর্শিদাবাদ এবং নদীয়া থেকে ১ জন করে মোট চারজন পরীক্ষার্থী প্রথম দশে রয়েছেন। আগামী ১০ মে থেকে মার্কশিট দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
এবারে উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন কোচবিহারের এমসি উইলিয়াম হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের অভিক দাস। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সৌম্যদীপ সাহা, প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। তৃতীয় হয়েছেন মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের অভিষেক গুপ্ত। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪।
চতুর্থ হয়েছেন প্রতিচি রায় তালুকদার ও স্নেহা ঘোষ। তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩। পঞ্চম হয়েছেন সায়ন্তন মাইতি, সুস্মাতি কুণ্ডু, সুপ্তথিতা সরকার, শৌণক কর, সানন্দা রায়, অঙ্কিত পাল এবং অর্ণব কর্মকার। তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২।
উচ্চমাধ্যমিকে ষষ্ঠ হয়েছেন রুদ্র দত্ত, শুভদীপ সিনহা মহাপাত্র, নিলয় চট্টোপাধ্যায়, মনষী চন্দ্র, সৌম্যজিৎ নন্দী, অভিরাকিশোর ভট্টাচার্য, আফরিন মণ্ডল ও অনিমেষ লায়েক। সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯১। সপ্তম হয়েছেন সৌমিক ধবল, ঋতব্রত দাস, বিদিশা সানিগ্রাহী, অঙ্কিতা সরকার এবং মঃ শাহিদ। তাঁরা সকলে পেয়েছেন ৪৯০।
অষ্টম স্থান অধিকার করেছেন অর্ঘদীপ দত্ত, অসিমিত কুমার মুখোপাধ্যায়, সোমশুভ্র কর্মকার, রুমা কোনার, কৌশিক ঘোষ ও সিঞ্চন দত্ত। তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৯
নবম হয়েছেন অন্বেষা দত্ত, পৃথা দত্ত, প্রিতম্বর বর্মণ, অহন চক্রবর্তী, কুশল ঘোষ, আদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায়, অর্পণ গোস্বামী, অর্ক সাহা, বৃষ্টি পাল, বিতান আহমেদ এবং উজান চক্রবর্তী। সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮।
দশম স্থান অধিকার করেছেন সৃজনি ঘোষ, ঋষি দত্ত, তনিশা দাস, সোমা ঘোষ, অন্তরা শেঠ, ইন্দ্রাণী সেন, সুকৃতি মণ্ডল, দেবপ্রিয়া পাল, শতপর্ণা, সোহম, সোহম মুখোপাধ্যায়, অনিষ ঘোড়াই, শুভজিৎ ঘোষ, তৌফিক মামুদ, সরসপ্তা আদক এবং অঙ্কিতা ঘোষ। সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭।
উচ্চমাধ্যমিকে মেধা তালিকায় হলদিয়া 2জন । দশম স্থানে রয়েছেন রাজ্যে ১৬ জন হলদিয়ায় রয়েছে ২জন। অনীশ ঘোড়াই তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭ হলদিয়া গভমেন্ট স্পন্সর বিবেকানন্দ মিশন বিদ্যাভবন । সংশপ্তক আদক তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭ হলদিয়া হাই স্কুল।
No comments