Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

একের পর এক কারখানা বন্ধ, ধুঁকছে হলদিয়া

একের পর এক কারখানা বন্ধ, ধুঁকছে হলদিয়া

১৬ মে হলদিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে এসে তাঁর আমলে শিল্পশহরে ১৭ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা বলেছিলেন। পাশাপাশি দাবী করেছিলেন ১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে বলে কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে তাঁর আম…

 



একের পর এক কারখানা বন্ধ, ধুঁকছে হলদিয়া



১৬ মে হলদিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে এসে তাঁর আমলে শিল্পশহরে ১৭ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা বলেছিলেন। পাশাপাশি দাবী করেছিলেন ১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে বলে কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে তাঁর আমলে হলদিয়া কেবল শূন্য হয়েছে। গত ২০১১ সালের পর কি হয়েছে হলদিয়ায়। তথ্য গলছে রোহিত ফেরো টেক (কারখানার মেশিনারি থেকে ইট সবই চুরি হয়েগিয়েছে), ভূঁইয়ারাজকে উরাল ইন্ডিয়া লিমিটেড ভারি ট্রাক তৈরির কারখানা), ভবানীপুর থানার কাছে ১১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে ১০০ একর জমি এখন খাস জঙ্গল, কারাখানা বিআইএফয়ার চলে গেছে।

কে এস অয়েল, ভোজায়েলের বারখানা, মিটিসেন্টার লাগোয়া।চকদ্বীপা লজিস্টিক কাগো হাব, ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ডান দিকে, ২০০একর জমি নেওয়ার পর ফেলে রেখেছে শিল্প সংস্থা। জমির চারপাশের প্রাচীর থেকে প্রতিদিন ইট চুরি যাচ্ছে। ওই শিল্প সংস্থা এখন জমি ফেরত দিয়ে হলদিয়া উল্ল্যান কর্তৃপক্ষের কাছে ১৫০ কোটি টাকাফেনাত চেয়েছে।

রোহিত ফেরোটেকের মতো মডার্ন ইন্ডিয়া কনকাস্ট নামের ফেরো টেক স্বারখানাও খুঁকছিল। বিআইএফআর বা কোম্পানি ল'বোর্ডে চলে যায়। শেহমেল নিলামে ভাসডি স্টিল নামে নতুন একটি শিল্প সংস্থা কিনে নিয়ে বছর দেড়েক আগে। রোহিত বা মডার্ন কনকাস্টের মতো বেশি বিষ্ণু্যুৎ ব্যবহারকারী শিল্প সংস্থা দুটি সরকারের ভাছে স্পেশাল ইনসেনটিভ চেয়েছিল এবং বিদ্যুতে ছাড় চেয়েছিল। রাজ্য সরকারের কোনও শিল্পনীতি না থাকার ফল ভুগতে হয়েছে এলো। দুটি সংস্থাই অ্যালয় স্টিলের কাঁচামাল ফেরো ম্যাঙ্গানিজ তৈরি ক্যরত যার ১০০ শতাংশ বিদেশে রপ্তানি হয়।

এজের গোল্ড মিৎসুবিশি কারখানার উল্টোদিকে), গন্ধ এয়োর কোক কারখানা কিনেছে মহালক্ষ্মী কোক নামে একটি সংস্থা। তৃণমূল সরকারের সময়কালে হলদিয়া ছেড়েছে রাজ্যে প্রথম ফরেন ডিরেক্টর ইনভেস্টমেন্ট (FDI) জাপানী সংস্থা মিৎসুবিশি কেমিকেল। ২০০৩ সালে মিৎসুবিশির পিটিএ প্ল্যান্ট চালু হয়। ২০০৮ সালে সংস্থাটি হলদিয়ায় প্ল্যান্ট সম্প্রাসারণ করে এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যবসার জন্য পিটিএর রিসার্চ হেড কোয়াটার বা সদর দপ্তর হলদিয়ায় সরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর কারখানায় অরাজকতা শুরু হয়। লাভজনক ইউনিট খুঁকতে শুরু করে। কারখানাটি বিআইএফআর (BIFR) এ চলে যায়। শেষে ২০১৬ সালে পেট্রলেমের। মালিক চ্যাটার্জি গোষ্ঠী পূর্ণেন্দু চারিজি)মিৎসুবিশি কিনে নেন।

চ্যাটার্জি গোষ্ঠী মিৎসুবিশি অধিগ্রহণের পর এটিকে আরও সম্প্রাসারণ করার পরিকল্পনা করেছিল। এজন্য ২০১৮ সালে তারা প্রায় ১০০ একর জমি চায় রাজ্য সরকারকে। সাড়ে ৪হাজার কোটি টাকাবিনিয়োগে পূর্ণ ভারতের প্রথম পলিয়েন্টার। কারখানা তৈরির করার কথা ছিল। জমির সাম নিয়ে প্রায় ৭ বছর টানাপোড়েন রণে। এই শিল্প সংস্থা প্রাগল্প সম্পাতি হললিয়া। থেকে ওড়িশায় সরিয়ে নিয়েছে। ওই প্রবন্ধ হলে বিপুল কর্মসংস্থাদের সুযোগ তৈরি হত ব্যালায়।

২০১২ সালে বন্দর থেকে এবিজিকোম্পানিকে তাড়িয়ে তৃণমূল। শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে কয়েক মাস ধরে দৌরাত্ম হলে। ভয় দেখানো হয় বন্দর কর্তাদের। এবিজি সংস্থার ডাম্পারের ইঞ্জিনে বালি ঢেলে সেগুলি অকেজো করে দেওয়া হয়। মাঝরাতে টাউনশিপে আবাসনে হামলা চালিয়ে এবিজির আধিকারিকদের তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এপিজি হলদিয়া বন্দরের ২ এবং ৮ নম্বর আধুনিকীকরণে বিনিয়োগ করেছিল কয়েকশো কোটি টাকা। বার্থে স্বয়ংক্রিয় পণ্য ওঠানামার জন্য। এরফলে বন্দরে কম খরচে পণ্য ওঠানামা করতে পারত। শুভেন্দু বন্দরের অন্য একটি সংস্থার হয়ে দালালি করতে গিয়ে এবিজিকে হটায়। এখিজির কয়েকশো কোটি টাকার ক্রেনগুলি গত ১২ বছরে গোহালভদ্রে পরিণত হয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ঝুঁকড়াহাটির কাষে শালুকখালিতে হলদিয়া বন্দরের 'ডক-টু'র শিলান্যাস করেছিলেন। ওইসময় তিনি ছিলেন ইউপিএ সরকারের রেলমন্ত্রী। জাহাজ প্রতিমন্ত্রী মুকুল রায়কে সঙ্গে নিয়ে প্রবর রিমোটে সুইচ টিপে হাতিখেড়িয়া থেকে শিলান্যাস করেন। সেইগ্রকল্প আজওঅধরা।

বন্দরের 'ডক-টু' প্রকল্প হলে শ্রী সুবিধে হত হলদিয়ার। হলদিয়া সম্প্রসারিত হতে পারত কুঁকড়াহাটি পর্যন্ত। যে নাব্যতা সঙ্কটে হলদিয়ায় ২৫-৩০ হাজার টনের বেশি বড় জাহাজ আসতে পারে না হলদিয়ায়, তা শালুকবালিতে আসতে পারত। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ওখানে জলের গভীরতা ১ মিটারের বেশি। হলদিয়া-পাঁশকুড়া রেললাইনের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনের সুযোগ রয়েছে। ওই এলাকায় বন্দরের ১২০ একর জমিও রয়েছে। ফলে আলাদা করে জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন নেই। কিন্তু ১৪ বছরেও সেই প্রবন্ধ আলোর মুখ দেখেনি। ১৭৫ কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয় বেড়ে এখন ২৫০ কোটি টাকা হয়েছে। প্রকল্পের জমি নিয়ে কোনও সমস্যা নেই কিন্তু কেন্দ্র ও রাজ্য উভয়ের সদিচ্ছার অভাব রয়েছে বলে। অভিযোগ। বন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই প্রকল্পের জন্য একাধিকবার টেন্ডার ঢাকা হয়েছে। বর্তমানে একটি সংস্থা লায়িত্ব নেওয়ার পরও কাজ শুরু করতে গড়িমসি করছে। কারণ পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ করে হলদিয়ায় শিল্পের অবস্থা খারাপ বিনিয়োগ করতে গিয়ে একাধিকবার ভাবছে সংস্থাটি।

কেন্দ্রের নীতির ফলে ২০০২ সালে বন্ধ হয়েছিল এশিয়ার বৃহত্তম সার কারখানা হিন্দুস্তান ফার্টিলাইজার বা এইচএফসি। ওই কারখানা বন্ধ হওয়ার পর কারখানায় জমির একাংশে বাম আমলেই টাল্লির একটি প্রকল্প গড়ে ওঠে। টালি শিলের হগলি মেট কোষ এবং টাটা পাওয়ার। বন্ধ কারখানার বাকি আশে পড়ে থাকা যন্ত্রপাতি, কারখানায় বিভিন্ন কাঠামো দিনের বেলাতেই পুলিষের চোখের সামনে দুটি হয়েছে। ট্রাক বোঝাই কয়ে কোটি কোটি টাকার লোহার যন্ত্রাংশ লুট হয়েছে বলে অভিযোগ। শুধু এইচএসসি ভাতখানা নয়, টাউনশিপে এইচএফসির গড়ে ধাবা আবাসনের ইট পর্যন্ত লুটহয়েছে।

সিটিসেন্টারের কাছে বাম আমলে আ্যালস রিফাইনারির জন্য জমি দেওয়া হয়েছিল। প্রকল্প অথৈ জলে। সেই প্রকমেরধুকছে এবং বিআইএফআরএ গিয়েছেসে মিৎসুবিশি পিটিএ প্ল্যাক এয়োর কোকতে কচি সয়া ভোজ্য তেল (এখন পতঞ্জনি ফুড প্রোডাক্টসন) মডার্ন ইন্ডিয়া কনকন্টে সিটিসেন্টার আইটি পার্ক

জমি নেওয়ার পরওশিল্প হয়নি এক্যালস রিফাইনারি (মাতঙ্গিনীমোড়, তেঁতুলবেড়িয়া)

চকদ্বীপা কার্গো হাব যে শালুকখালি ডক-টু প্রকল্পজন্য প্রাচীর একটি ইটও অবশিষ্ট নেই। এখন দিনে রাতে শাসকদলের মদয়ে ওই প্রকল্প এলাকার জমি থেকে মাটি চুরি হচ্ছে ট্রাকে করে।হলদিয়ার প্রতিবেড়িয়ায় রেলের কেন্দ্র তৈরির কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ২০১১ সালে রেলমন্ত্রী থাকাকালীন ২ফেব্রুয়ারি এর উদ্বেবন করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৪২.২ একর জমির উপর ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে কারখানা গড়ার কথা ছিল। তবে ৭০ কোটি টাকা খরচেরা পর আর এগায়নি বলে অভিযোগ। এখানে DEMU কেন্দ্র তৈরি হয়। কলকাতা মেট্রোর জন্য যেচে তৈরির ভ্যাকণাও ছিল। পরে রেলমন্ত্রকের অনীহায় ওই কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। হলদিয়া থেকে রেল কারখানার সমস্ত যন্ত্রাংশ অন্যত্র স্কুলেসবমিলিয়ে হলদিয়া শিল্পাঞ্চলএবং বন্দর ধুকছে। কারখানাগুলিতে সমস্যা ইউনিয়নের নামে তৃণমূলেরতোলাবাজি।

শিক্ষক নিয়োগের মতো শ্রমিক নিয়োগেও ২-৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খুব দিতে হয়েছে। সাপ্লাই লেবার, কনট্রাকচূয়াগ লেবার এবং স্থায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরি সময়মতো নতুন বেরন চুক্তিংসিওডি, চার্টার্ড অব ডিমান্ড বা দাবি সনদ দেশ) চায় না। কারণ ইউনিয়ন বাবলেও একাধিক গোষ্ঠী। ফলে গেভনচুক্তির সময় ঐক্যমত হতে পারে না প্রমিকরা। ক্ষুদ্ধ শ্রমিকরা যমন তখন কাজ বন্ধ করে দেয়। কারখানা থেকে দক্ষর সর্বত্র। এক একটি কারখানায় সুতিন বছর করে সিওডি বক্ষেরা। আবার হায়না। নতুন সিওটি ফাইনাল করতে গোষ্ঠীয়দের

দিয়ে চলে গিয়েছে।কনা বছর ঘুরে যাচ্ছে আলোচনা করয়ে গিয়ে।

সবমিলিয়ে হলদিয়ায় ২০১১ সালের পর হলদিয়ায় চিরতরে চালু কারখানা বন্ধ হয়েছে

উরাল ট্রাক কারখানারোহিত ফেরো টেককেএস অয়েল ভোজ্যতেল কারখানারেনের কোচ কারখানা সফটওয়ার টেকনোলজি পার্ক (সিটি সেন্টার)

গত ১৩-১৪ বছরেহলদিয়ায় একাধিক কারখানা

মিউজিক্যাল চেয়ারের মতো রোজ আইএনটিটিইউসির ইউনিয়নের নেতা বদলায়। ফলে কারখানা ম্যানেজমেন্ট কোনও কিছু চাপিয়ে দিসে শ্রমিকদের অভিযোগ জানানোর কোনও প্ল্যাটফর্ম নেই।ফলে দুর্ঘটনার প্রবণতা বাড়ছে। কারখানা কর্তৃপক্ষ জানে, কেট ময়ে গেলে দু'টার লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিলেই সব বামস্তাপা পড়বে।

হলবিয়ায় দূরবর্তী শ্রমিকদের রাতে ফেরার কোনও গাড়ি থাকে না। প্রাণ হাতে করে রাতের টোটোতে বালুচদোলা হয়ে ফিরতে হয়। রায়ের বাস থাকে না। শিরশয়রে শ্রমিকলের পথ নিরাপত্তা শিখেয় উঠেছে। গড়ে মাসে দু'জন শ্রমিকের মৃত্যুহলদিয়া পেটুকেমে নতুন ফেনল ম্যান্টে বিনিয়োগ হতে রসেছে হামার কোটি টাকা (বাম আমলে তৈরি।।

আইওসি নতুন পেট্রভেদ তৈরি করছে, ১০-১২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে। কিন্তু জমি নিয়ে দীর্ঘসূত্রিতার অভিযোগ। ১০০ একর জমি প্রথম পর্বে হলদিয়ায় শিল্পের পরিকাঠামো গড়ার পরিত্ব হলদিয়া জৈনে কর্তৃপক্ষ (এইচডি) উপর। কিন্তু এইচডিনয়ে মুখ্যমন্ত্রী ঘনিষ্ঠ যিনি চেয়ারম্যান রয়েছেন, তিনি কাঁথিতে থাকে। মাসে এর বোর্ডে নেই। হলদিয়ার রাস্তাঘাট, পথখারি, নিকাশি উন্নয়নে এইচডিএ কার্যত টো গিয়ে এইচডিএড আর্থিক খরচের ক্ষমতা কেড়ে নেয় রাজা। কিন্তু এখন তা বুমেরাং হয়ে দিয়েছে হলদিয়ায়। কারণ উন্নয়নের কাছে এইচডিএর টাক্য পর এইচডিন এরিয়া জুড়ে কাজ করতে গিয়ে হলদিয়ায় শিল্পের পরিকাঠামো চূড়ান্ত অবহেলিত। শিল্প সংস্থাগুলি একাধিকবার অভিযোগ করেছে, কিন্তু ফল হয়নি।কী চায় শিল্প সংস্থাগুলি শিল্পের চাহিদা পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং স্কিলড শ্রমিক কর্মচারী। যেভাজেগুরুত্ব দেওয়া।

শিল্প সংস্থার আস্থা ফেরায়েএইচডিএর পূর্ণমাত্রায় ক্ষমতায়ণে জোরে এবং হলদিয়ার জনপ্রতিনিধিকে বোর্ডে যুক্ত করার উদ্যোগ।এইচডিএকে প্রয়োজনীয় বরাক্ষের প্রবি

হলদিয়ার শিল্প সংস্থাগুলি আরও আধুনিকীকরণের ফলে স্কিলড লেবারের অহিল বাড়ছে। হলদিয়ায় সেই পরিমাণ লোকের অভাব রয়েছে। বাইরে থেকে শ্রমিক আনতে বাড়তি খরচ হচ্ছে শিয় সংস্থার। এবার হলদিয়ার কারিগরী শিল্প সংস্থাগুলি এবং বিভিন্ন বণিকসভার সহযোগিতায় দক্ষ সংস্থার সাহায্য স্থানীয় তরুণদের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা। এরফলে এমপ্লন্ডেবল কর্মীর সংখ্যা বাড়বে, কারখানাগুলির সুবিধে হয়ে।

ইউনিয়ন দুর্বল হওয়ার সুযোগ বা নেতারা ঠিকাদারদের কাছ থেকে টাকা নেয় বলেই শ্রমিক সুরক্ষার বিষয়গুলি নিয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষ যা ইচ্ছে তাই করে। সেফটি সু থেকে সেফটি মুট সবেতেই কাটমানিও গন্ধ। খারাপ কোয়ালিটির জিনিস দেওয়া হয় কর্মরত শ্রমিকদের।

তোলাবাজিতে নাজেহাল। ফলে নতুন ছোট বড় শিল্প সংস্থা হললিয়ায় বিনিয়োগের আগে একশো বার তাগে। এই পরিস্থিতি পাল্টংয়ে সঠিক লিডারশিপের উপর

No comments