Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

দেভোগ শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির গাজন উৎসব ও চড়ক মেলা

শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির


দেভোগ শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির গাজন উৎসব ও চড়ক মেলা 
১৭১ তম বর্ষে পদার্পণ দেভোগ শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির গাজন উৎসব ও চড়ক মেলা দেভোগ শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবে…

 



শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির




দেভোগ শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির গাজন উৎসব ও চড়ক মেলা 


১৭১ তম বর্ষে পদার্পণ দেভোগ শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির গাজন উৎসব ও চড়ক মেলা 

দেভোগ শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দির গাজন উৎসব ও চড়ক মেলা ১৭১ তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন স্বর্গীয় জগমোহন ত্রিপাঠি ১৮৫৩ সালে তাঁর স্ত্রী হেমাঙ্গিনী দেবীর নামেই মন্দির উৎসর্গ করেছিলেন। তার ছেলে শ্যামাচরণ ত্রিপাঠী পূজা অর্চনা চালিয়ে আসছিলেন। বর্তমানে ওই জায়গাটি এইচডি অধিগ্রহণ করে রেনুকা সুগার কারখানা স্থাপন করেন কিন্তু মন্দিরটি পরিচালনা করার জন্য গ্রাম কমিটি তত্ত্বাবধান করে থাকেন। প্রতিবছরের মতো উৎসব শুরু হয়েছে ২৬শে চৈত্র ৯ই এপ্রিল থেকে চলবে আগামী ৩০শে চৈত্র ১৩ এপ্রিল শনি বার পর্যন্ত। পূজার্চনা ভক্তদের দ্বারা  সন্ধ্যায় ধুনুচি নৃত্য সহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় চিন্তাকর্ষক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় জানালেন উৎসব কমিটির সম্পাদক বিষ্ণুপদ খাটুয়া। আজ নীলের ব্রত। নীলের ব্রত করেছেন বহু ভক্ত। মন্দির প্রাঙ্গণে বহু ভক্ত হুগলী নদী কুকড়াহাটিতে এবং হলদি নদীর পবিত্র গঙ্গাজল ও দুধ এবং ডাবের জল মন্দিরে পুজো দিলেন। আট থেকে আশি সকলেই মেতেছে গাজন উৎসবে। পবিত্র গঙ্গাজল আনেন মাটির কলস সুসজ্জিত বাঁশের বাঁক নিয়ে পবিত্র গঙ্গাজল নিয়ে আসেন যুবক-যুবতীরা । প্রায় কুড়ি কিলোমিটার তারা পায়ে হেঁটে এসে  পবিত্র গঙ্গাজল মনস্কামনা পূরণের জন্য শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দিরের শিবের মাথায় জল ঢালেন।  

আজ নীলের ব্রত বঠি ছাপ হয়।এবং আগামীকাল গাজন উৎসব। গাজন দিয়ে শেষ হবে শ্রী শ্রী৺ চন্দ্র মাধব মহাদেবের মন্দিরের চড়ক মেলা এবারে আকর্ষণ রয়েছে। আদি চরকগাছ পুকুর পাড়ে সাহিত আছে।

প্রচলিত আছে চরক গাছকে পুজো দিয়েই গাজন উৎসব। বাঙালি ঐতিহ্যের এই গাজন উৎসব গাজনে সন্ন্যাসী বা ভক্তরা নিজেদের শরীরের বিভিন্ন উপায়ে যন্ত্রনা দিয়ে কৃচ্ছাসাধনে মাধ্যমে ইষ্ট দেবতাকে সন্তোষপ্রধানের চেষ্টা করে । গাজর উপলক্ষে তারা শোভাযাত্রা সহকারে দেবতার মন্দিরে যান। শিবের গাজনে দুজন সন্ন্যাসী শিব ও গৌরী সেজেএবং অন্যান্য নন্দী ঘিঙ্গি ভূত প্রেস দৈত্য দানব প্রভৃতি সং সেজে নিত্য করতে থাকেন শিবির নানা লৌকিক ছড়া আবৃত্তি গান করা হয়।  চৈএ সংক্রান্তি গাজনে কালিনাচ একটি উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান। ধর্মের গাজনের বিশেষ অঙ্গ হল নরমুন্ডু বা গলিত শব নিয়ে নিত্য বা মড়া খেলা যাকে বলে কালিকা পাতারি নাচ। জ্যেষ্ঠ মাসে মনসার গাজনে মহিলারা সন্ন্যাসী বা ভক্তরা অংশ নেয়। তারা চড়কের সন্ন্যাসীদের মতই অনুষ্ঠান পালন করে। 

চৈএ সংক্রান্তি গাজনে কালিনাচ একটি উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান। ধর্মের গাজনের বিশেষ অঙ্গ হল নরমুন্ডু বা গলিত শব নিয়ে নিত্য বা মড়া খেলা যাকে বলে কালিকা পাতারি নাচ। তারা চড়কের সন্ন্যাসীদের মতই অনুষ্ঠান পালন করে। আজ ঝাপ এখানে প্রায় এক হাজার কিলো বাতাসা হরিলুট হবে বলে জানালেন নীল চড়ক গাজন কমিটির সম্পাদক বিষ্ণুপদ খাটুয়া সভাপতি তপন কুমার পন্ডা কোষাধ্যক্ষ দীনবন্ধু কর ।

No comments