ইম্যিউনিটি বাড়াতে গাদা-গাদা ভিটামিন সি খাচ্ছেন?
ইম্যিউনিটি বাড়াতে গাদা-গাদা ভিটামিন সি খাচ্ছেন? হীতে বিপরীত হচ্ছে, জেনে নিন বয়স অনুযায়ী রোজ কতটা ভিটামিন সি খাওয়া যায়শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত ভিটামিন…
ইম্যিউনিটি বাড়াতে গাদা-গাদা ভিটামিন সি খাচ্ছেন?
ইম্যিউনিটি বাড়াতে গাদা-গাদা ভিটামিন সি খাচ্ছেন? হীতে বিপরীত হচ্ছে, জেনে নিন বয়স অনুযায়ী রোজ কতটা ভিটামিন সি খাওয়া যায়
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত ভিটামিন সি খেতে। এই ভিটামিনটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই ওজন কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার।
ভিটামিন সি একটি জলে দ্রবণীয় পুষ্টি-পদার্থ যা সুস্থ থাকার জন্য অত্যত্ন গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ইম্যিউনিটি বাড়ানোর শেষ-কথা ভিটামিন সি। পাশাপাশি কোলাজেন তৈরি, ক্ষত নিরাময় করে ভিটামিন সি। এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ফ্রি র্যাডিক্যালের হাত থেকে কোষকে বাঁচায়।শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত ভিটামিন সি খেতে। এই ভিটামিনটি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই ওজন কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার। শরীরে ভিটামিন সি-র অভাবে ইম্যিউনিটি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি স্কার্ভির মত রোগ-ও হতে পারে।বেশ কিছু সবজি ও ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। প্রতিদিন পাতিলেবু বা আমলকি খেলে শরীর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পায়। ব্রকোলি, ক্যাপসিকাম ও কাঁচা ও পাকা পেঁপেতেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। কিন্তু তাই বলে গাদাগাদা ভিটামিন সি খেলে চলবে না! তাতে হীতে বিপরীত হবে! কাজেই জেনে নিন, রোজ কতটা ভিটামিন সি খাওয়া উপকারীThe Institute of Medicine (IOM)-এর গাইডলাইন অনুযায়ী, ১-৩ বছর বয়সী শিশুদের গড়ে রোজ ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ৪-৮ বছর বয়সী শিশুদের গড়ে রোজ ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ৯-১৩ বছর বয়সীদের গড়ে রোজ ৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ১৪-১৮ বছর বয়সীদের গড়ে রোজ ৬৫-৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত।১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী মেয়েদের রোজ ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। ১৯ বছর বা তার বেশি বয়সী ছেলেদের রোজ ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। গর্ভবতীদের রোজ গড়ে ৮৫ মিলিগ্রাম ও স্তন্যপান করানোর সময় মায়েদের রোজ গড়ে ১২০ গ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত।
No comments