Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

সমুদ্র উপকূলে ভাঙন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল বিধানসভার পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি

সমুদ্র উপকূলে ভাঙন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল বিধানসভার পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি
দীঘার সমুদ্র উপকূলে ভাঙন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল বিধানসভার পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি। সম্প্রতি পেশ করা রিপোর্ট…

 

সমুদ্র উপকূলে ভাঙন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল বিধানসভার পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি


দীঘার সমুদ্র উপকূলে ভাঙন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল বিধানসভার পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি। সম্প্রতি পেশ করা রিপোর্টে ওই কমিটি জানিয়েছে, দীঘা-শঙ্করপুর এলাকায় সমুদ্র তীরের ভাঙন ভয়াবহ আকার পৌঁছেছে। নিউ দীঘার যাত্রানালা স্লুইস গেট এলাকায় সমুদ্রের জল ১৯৩৬ সাল থেকে ২০১১ সালের মধ্যে ২৪০ মিটার এগিয়ে এসেছে। বলছে সেচদপ্তরের রিপোর্ট। পুরনো দীঘার পূর্বদিকেও পরিস্থিতি অনুরূপ। উপকূলের ভাঙন আটকানোর জন্য দীঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (ডিএসডিএ) বিস্তারিত পরিকল্পনা গ্রহণের সুপারিশ করেছে কমিটি। 

দীঘা ও সংলগ্ন এলাকার মোট ৫১টি মৌজার ১৭,২২০ একর এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করে ডিএসডিএ। মন্দারমণি এবং তাজপুরও ডিএসডিএ এলাকার মধ্যে পড়ে। দীঘায় আগত পর্যটকদেরও পরিষেবা দেয় এই সংস্থা। কিন্তু সংস্থাটি আর্থিকভাবে মূলত সরকারি অনুদানের উপর নির্ভরশীল। সংস্থার নিজস্ব আয় বৃদ্ধির উপর জোর দিয়েছে কমিটি। 

ডিএসডিএর সরাসরি কর আদায় করার ক্ষমতা নেই। তাই তাদের আয় বৃদ্ধির জন্য রাজ্য সরকারকে একটি বিশেষ প্রস্তাব দিয়েছে কমিটি। রিপোর্টের বক্তব্য, পর্যটনকে শিল্পের স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। ডিএসডিএ এলাকাটিকে ‘শিল্পাঞ্চল’ ঘোষণা করা হলে সংস্থার বিভিন্ন আয়ের পথ খুলে যাবে। আয় বাড়লে সংস্থাটি আরও বেশি পরিষেবা দিতে পারবে সবাইকে। 

কমিটির রিপোর্ট বলছে, ডিএসডিএর নিজস্ব আয় অনেকটাই বেড়েছে। ২০১১-১২ অর্থবর্ষে সংস্থার নিজস্ব আয় ছিল ২৪ লক্ষ ৩৪ হাজার টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তা  বেড়ে ৩১ কোটি ১৪ লক্ষ টাকা হয়েছে। 

ডিএসডিএ এলাকার নিকাশি ও জঞ্জাল সাফাই ব্যবস্থা উন্নত করার সুপারিশ করেছে কমিটি। দীঘায় কোনও উন্নত নিকাশি ব্যবস্থা না-থাকায় নোংরা জল সরাসরি সমুদ্রে গিয়ে পড়ছে। এতে নষ্ট হচ্ছে সামুদ্রিক পরিবেশ। ২০১০ সালে বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় ৪১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। কিন্তু সেটি বন্ধ হয়ে যায় মাঝপথেই। ৪১ কিমি দীর্ঘ নিকাশি লাইন তৈরির কাজ হাতে নিয়ে, এখনও পর্যন্ত করা হয়েছে মাত্র ২০ কিমি। তাই নোংরা জল এখনও সাগরে পড়ছে। -ফাইল চিত্র

No comments