জেটিঘাটে যাওয়ার গ্যাংওয়ের দু'পাশ দখল করে নদীর উপর বিপজ্জনকভাবে গজিয়ে উঠছে একের পর এক দোকান- অশোক কুঁকড়াহাটি জেটিঘাটে যাওয়ার গ্যাংওয়ের দু'পাশ দখল করে নদীর উপর বিপজ্জনকভাবে গজিয়ে উঠছে একের পর এক দোকান। নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়ে…
জেটিঘাটে যাওয়ার গ্যাংওয়ের দু'পাশ দখল করে নদীর উপর বিপজ্জনকভাবে গজিয়ে উঠছে একের পর এক দোকান- অশোক
কুঁকড়াহাটি জেটিঘাটে যাওয়ার গ্যাংওয়ের দু'পাশ দখল করে নদীর উপর বিপজ্জনকভাবে গজিয়ে উঠছে একের পর এক দোকান। নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়ে যেকোনও সময়ে বড়সড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এবিষয়ে হলদিয়া উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের(এইচডিএ) কাছে অভিযোগ জানিয়েছে পঞ্চায়েত সমিতি। কুঁকড়াহাটি জেটিঘাট এলাকায় এখন সরকারি জায়গা দখলের প্রতিযোগিতা চলছে বলে অভিযোগ। কুঁকড়াহাটি জেটির মাধ্যমে রায়চক ও ডায়মন্ডহারবার দু'টি ফেরি চলাচল করে। দু'টি ফেরি সার্ভিসে প্রতিদিন কলকাতা ও দক্ষিণ ২৪পরগণা এলাকায় প্রায় চার হাজারের বেশি যাত্রী পারাপার করেন। ট্রেনের সুবিধে থাকায় ইদানিং রায়চকের প্রায় দ্বিগুণ যাত্রী ডায়মন্ডহারবার রুটে যাতায়াত করেন। দুই রুটে শুধু কলকাতা নয়, শহরতলির বিস্তীর্ণ এলাকায় ব্যবসা বাণিজ্যের কারণে যোগাযোগ বেড়েছে হুগলি নদীর দু'পারের মানুষের। ফলে কুঁকড়াহাটি জেটিঘাট জমজমাট হয়ে উঠেছে। এই সুযোগ নিয়ে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী নেতা টাকার বিনিময়ে বাসস্ট্যান্ড জবরদখল করে দোকান বসাচ্ছে বলে অভিযোগ। বাস কর্মী, বাস মালিক থেকে যাত্রীরা সমস্যায় পড়লেও ওই নেতাদের ভয়ে টুঁ শব্দ করতে পারেনা।
সুতাহাটা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অশোক মিশ্র বলেন, জেটিতে যাওয়ার গ্যাংওয়ের পাশের দখলদারি সরাতে এইচডিএর চেয়ারম্যান জ্যোতির্ময় করকে আবেদন করেছি। ওই জেটি এবং গ্যাংওয়ে এইচডিএর দায়িত্বে রয়েছে। প্রায় ২০-২৫ ফুট উঁচু সরু বল্লি ও বাঁশের কাঠামো তৈরি করে গ্যাওয়ের পাশে মাচা করে সার দিয়ে দোকান বসানো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ১৫-২০টি দোকান তৈরি হয়েছে। নদীতে জলোচ্ছ্বাস হলেই সব হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়বে, নজর দিক প্রশাসন।
No comments