আমেরিকা থেকে ছাত্রের দেহ এলো
আমেরিকায় পড়তে গিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু ১৮ দিন পরে কাঁথির সাংসদ শিশির অধিকারীর সহযোগিতায় ভারত সরকার ও আমেরিকার যৌথ উদ্যোগে মৃত পুত্রের দেহ ফিরে পেলেন বাবা। কান্নার মধ্য দিয়েও যেন …
আমেরিকা থেকে ছাত্রের দেহ এলো
আমেরিকায় পড়তে গিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু ১৮ দিন পরে কাঁথির সাংসদ শিশির অধিকারীর সহযোগিতায় ভারত সরকার ও আমেরিকার যৌথ উদ্যোগে মৃত পুত্রের দেহ ফিরে পেলেন বাবা। কান্নার মধ্য দিয়েও যেন কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস। ঘটনায় জানা যায় বিনয় কুমার জানা বয়স ২৬ বাড়ি রামনগর থানার পিছাবনীর সটিলাপুর এলাকায়। তিনি আমেরিকায় নাস মিলে ইঞ্জিনিয়ারিং এ পাঠারত ছিলেন। গত ৬ জানুয়ারি তার মৃত্যু হয়। পরিবারের লোকজন ১১ই জানুয়ারি জানতে পারেন। যে বিনয়ের মৃত্যু হয়েছে। তবে কি কারণে মৃত্যু হয়েছে তা এখনো পর্যন্ত কিছুটা হলেও ধোঁয়াশা রয়েছেন পরিবারের লোকজনেরা। গত 4ঠা জানুয়ারি বিনয়ের জন্মদিন অনুষ্ঠান ছিল সেখানে তার বন্ধু-বান্ধবরা কেক নিয়েও জন্মদিন অনুষ্ঠান পালন করেছে বলে জানা গেছে। পরে 6ই জানুয়ারি তার মৃত্যু হয়। পরিবারের লোকেরা ১১ই জানুয়ারি ফোনের মারফতে জানতে পারেন যে বাড়িতে তারা ভাড়া থাকতেন সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের কথায় ২৭শে জানুয়ারি বিনয়ের বাড়ি ফেরার কথা ছিল। কিন্তু বিনয়ের নিথর দেহ ফিরল তার বাড়িতে আজ সকালের ভোরে। যা নিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বিনয়ের বাবা অমল কুমার এবং তার পরিবারের লোকজন। দুই মেয়েও এক ছেলে। ছেলের এভাবে চলে যাওয়া টাকে কোনমতেই মেনে নিতে পারেননি অমলবাবু। তবে কিছুটা হলেও মনে সান্ত্বনা পেয়েছেন কারণ 18 দিন পরে ছেলে মৃতদেহ ফিরে এলো আমেরিকা থেকে ভারতে যার পুরো ভাগে ছিলেন সাংসদ শিশির অধিকারী। তিনি বলেন শিশির ও না থাকলে এবং স্থানীয় প্রধান সচিদানন্দ জানা ও গৌতম জানা স্থানীয় লোকজন না থাকলে হয়তো ছেলের মুখটাই দেখাই হতো না। আজ ভোরে তার মৃতদেহ এসে পৌঁছায় বাড়িতে পরে দীঘায় তার বৈদ্যুতিক চুল্লিতে সৎকার করা হয় । স্থানীয় জনপ্রতিনিধি গৌতম জানা বলেন এটা খুব দুঃখজনক ঘটনা তবে স্থানীয় প্রধান ও ও সহযোগিতায় তারা এই মৃতদেরকে ফিরে পেলেন তার জন্য তিনি শিশির বাবুকে কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছেন
No comments