Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

৮২তম তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করলেন রাজ্য বিরোধী দলনেতা- শুভেন্দু

৮২তম তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করলেন রাজ্য বিরোধী দলনেতা- শুভেন্দু১৯৪২ সালের ১৭ ডিসেম্বর তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার গঠিত হয়। ব্রিটিশ শাসনকালে এটি ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সমান্তরাল জাতী…

 


৮২তম তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করলেন রাজ্য বিরোধী দলনেতা- শুভেন্দু

১৯৪২ সালের ১৭ ডিসেম্বর তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার গঠিত হয়। ব্রিটিশ শাসনকালে এটি ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সমান্তরাল জাতীয় সরকার। সর্বাধিনায়ক হন বিপ্লবী সতীশচন্দ্র সামন্ত। এই সরকারের বিভিন্ন বাহিনী গঠিত হয়। এই জাতীয় সরকার সে সময় পৃথক শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল। আইন-শৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিচার, কৃষি, প্রচার, সমর ইত্যাদি বিভাগে পৃথক পৃথক সচিব নিয়োগ করা হয়েছিল। সবার উপরে ছিলেন সর্বাধিনায়ক বিপ্লবী সতীশচন্দ্র সামন্ত। অর্থসচিব ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অজয়কুমার মুখোপাধ্যায় এবং সমর ও স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন সুশীল কুমার ধাড়া। ১৯৪৪ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী ছিল তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের অস্তিত্ব। এই জাতীয় সরকারের সংবাদপত্র বা মুখপত্র বিপ্লবী প্রকাশিত হত। মূল মুখপত্রের কপি দিল্লির নেহেরু মেমোরিয়াল মিউজিয়া অ্যান্ড লাইব্রেরীতে সংরক্ষিত আছে জানা যায়।

তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার
গঠিত১৭ ডিসেম্বর ১৯৪২
বিলুপ্ত৮ আগস্ট ১৯৪৪
ধরনস্বাধীন সমান্তরাল জাতীয় সরকার
যে অঞ্চলে
তমলুকবেঙ্গল প্রেসিডেন্সি
সর্বাধিনায়ক
সতীশচন্দ্র সামন্ত

১৯৪৩ সালের জুন মাসে গ্রেফতার বরণের আগে পর্যন্ত সতীশচন্দ্র সামন্ত এই সরকার পরিচালনা করেছিলেন। ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত সফলভাবে কাজ করেছিল তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার। ঘূর্ণিঝড়-বিধ্বস্ত এলাকায় ত্রাণকার্যও চালায় এই জাতীয় সরকার।

তাম্রলিপ্ত এলাকার অনেক জাতীয়তাবাদী ধনী ব্যক্তি সেইসময় এই সরকারের বৈপ্লবিক কাজের জন্য অর্থপ্রদান করেছিলেন। সাধারণ ব্যবসায়ী থেকে গ্রামের জমিদার সকলেই সাধ্যমত অর্থ জুগিয়ে গেছেন।

আজ ১৭ ই ডিসেম্বর তমলুকে ৮২তম তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ।

No comments