পাঁশকুড়া ফুলবাজার পরিদর্শনে হর্টিকালচার দপ্তরের অতিরিক্ত মূখ্য সচিব ও অধিকর্তা
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়ার সরকারী ফুলবাজার পরিদর্শনে আজ সকালে হর্টিকালচার দপ্তরের অতিরিক্ত মূখ্য সচিব সুব্রত গুপ্ত ও অধিকর্তা দীপেন্দু বের…
পাঁশকুড়া ফুলবাজার পরিদর্শনে হর্টিকালচার দপ্তরের অতিরিক্ত মূখ্য সচিব ও অধিকর্তা
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়ার সরকারী ফুলবাজার পরিদর্শনে আজ সকালে হর্টিকালচার দপ্তরের অতিরিক্ত মূখ্য সচিব সুব্রত গুপ্ত ও অধিকর্তা দীপেন্দু বেরা আসেন। পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা শাসক দিব্যা মরুগেশন,পাঁশকুড়া ফুলবাজার পরিচালন সমিতির সভাপতি তথা তমলুকের মহকুমা শাসক বুদ্ধদেব পান,আহ্বায়ক জেলা উদ্দ্যানপালন দপ্তরের উপ-অধিকর্তা দীপক কুমার ষড়ঙ্গী,সদস্য সারা বাংলা ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক প্রমুখ। অতিরিক্ত মূখ্য সচিব বন্ধ থাকা পাঁশকুড়া ফুলবাজারের হিমঘরটি চালুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশ্বাস দেন। এবং রাজ্যের ফুলবাজারগুলির মধ্যে অন্যতম একটি ফুলবাজার হিসাবে যাতে বাজারটি গড়ে তোলা যায় সে ব্যাপারে আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে একটি স্কীম জমা দিতে বলেন তমলুকের মহকুমা শাসককে।
নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন, ২০০১ সালে জেলার ফুলচাষীদের আন্দোলনের ফলে তৎকালীন রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বাজারটি চালুর জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন দপ্তরের মন্ত্রী আব্দুর রেজ্জাক মোল্লা। ২০০৪ সালে সেই সময়কার বিভাগীয় মন্ত্রী শৈলেন সরকার বাজারটি উদ্বোধন করেন। এর কয়েক বছর পর বাজারটি নানা কারনে কার্যত বন্ধ হওয়ার সম্মুখীন হলে ২০১২ সালে ফের বাজারটি নবরূপে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। হিমঘর চালু হয়। ইতিমধ্যে লকডাউন পিরিয়ডে হিমঘরের বাইরের দিকের যন্ত্রাংশ চুরি হয়ে গেলে হিমঘর বন্ধ হয়ে যায়। অবিলম্বে হিমঘর চালু সহ বাজারটি পূর্ণাঙ্গ রূপে চালুর দাবিতে ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে বিভাগীয় দপ্তরের মন্ত্রী, আধিকারিক সহ জেলার কর্তাব্যক্তিদের কাছে দরবার করা হলে উচ্চ পর্যায়ের আধিকারিকেরা বাজারটি পরিদর্শনে আসেন।
No comments