দুর্গাপূজা কমিটিরদের নিয়ে প্রশাসনিক সভামা আসছে আর কয়েকদিন পরেই প্রশাসনিকভাবে তৎপরতা শুরু হয়েছে পুজো মণ্ডপের অনুমতি দেওয়ার কাজ। পূজা কমিটি কিভাবে আবেদন করবেন তার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে একটি পোর্টাল খোলা হয়েছে সে বিষয়ে হাতেনা…
দুর্গাপূজা কমিটিরদের নিয়ে প্রশাসনিক সভা
মা আসছে আর কয়েকদিন পরেই প্রশাসনিকভাবে তৎপরতা শুরু হয়েছে পুজো মণ্ডপের অনুমতি দেওয়ার কাজ। পূজা কমিটি কিভাবে আবেদন করবেন তার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে একটি পোর্টাল খোলা হয়েছে সে বিষয়ে হাতেনাতে দেখিয়ে দিলেন পুজো কমিটির সদস্যদের কিভাবে আবেদন করতে হবে।
ইতিমধ্যে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুজো কমিটিদের হাতে ৭০ হাজার টাকা তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আর কয়েকদিন পরেই পূজো। বাংলায় বাঙালির সারদ উৎসব শ্রেষ্ঠ উৎসব সেই উৎসবে সকলে যাতে মেতে উঠেন তার জন্যই প্রশাসনিক ভাবে তৎপরতা শুরু হয়েছে
উৎসব ছাড়া বাঙালির জীবন কেমন জানি অসম্পূর্ণ বলেই মনে হয়। তাইতো বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। আর এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্বণ হলো দুর্গাপুজো। সাধারণত রথের দিন থেকে অনুষ্ঠানিকভাবে দুর্গোৎসবের অপেক্ষার শুরু হয় বাংলার নানা প্রান্তে। তাই এই পুজোর জন্য সারাটা বছর ধরে দিন গুনতে থাকেন প্রায় প্রত্যেক বাঙালি। জেলার বিভিন্ন প্রান্তিক ছোট কিংবা বড় বিভিন্ন পূজার প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই শুরু করা হয়েছে। কলকাতার পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়ার মহকুমার এলাকায় অনেকগুলি পুজো অনুষ্ঠিত হয় সেজন্যই আজ হলদিয়া পৌরসভার প্রশাসক তথা হলদিয়া মহকুমা শাসক সুপ্রভাত চ্যাটার্জির আহবানে এবং পুলিশ প্রশাসন দমকল এবং পুজো কমিটি সকল সদস্যদের নিয়ে পূজোর গাইডলাইন কি করতে হবে তা বেঁধে দিলেন মহকুমা শাসক সুপ্রভাত চ্যাটার্জী।
No comments