Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

রাস্তা সারানোর দাবি

রাস্তা সারানোর দাবি
পঞ্চায়েত ভোট শেষ হয়েছে। পুজোর মরসুম এসে গিয়েছে।হলদিয়ার সুতাহাটা থেকে কিসমত শিবরামনগরের ঘোড়াই  মোড়  পর্যন্ত দীর্ঘ পাঁচ কিলোমিটার রাস্তা বেশ কয়েক বছর ধরে বেহাল রয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনের আগে মোরামের ওই র…

 



রাস্তা সারানোর দাবি


পঞ্চায়েত ভোট শেষ হয়েছে। পুজোর মরসুম এসে গিয়েছে।

হলদিয়ার সুতাহাটা থেকে কিসমত শিবরামনগরের ঘোড়াই  মোড়  পর্যন্ত দীর্ঘ পাঁচ কিলোমিটার রাস্তা বেশ কয়েক বছর ধরে বেহাল রয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনের আগে মোরামের ওই রাস্তায় পিচঢালা হয়েছিল। তবে বর্তমানে রাস্তার উপর থেকে পিচের প্রলেপ উধাও। জায়গায় জায়গায় গর্ত। সদ্য শেষ হওয়া বর্ষাকালের জমা জলে গোটা রাস্তাটিই যাতাযাতের অযোগ্য হয়ে গিয়েছে।

স্থানীয় সূত্রের খবর, এই রাস্তাটি হলদিয়ার-১ নম্বর ওয়ার্ড, সুতাহাটা পঞ্চায়েত সমিতির অশত্থতলা পঞ্চায়েত এবং হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির দেভোগ গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত। আশেপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন বিভিন্ন প্রয়োজনে এই সড়ক দিয়েই যাতায়াত করেন।

 চাউলখোলার শিবরামনগর এবং বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষদের সুতাহাটা থানার অন্তর্গত বিডিও অফিস বা বাজার যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এই বেহাল সড়ক।

রাস্তাটি এতটাই বেহাল যে, বর্ষাকালে প্রায়শই ছোটখাটো দুর্ঘটনা লেগে থাকে। বিভিন্ন প্রশাসনিক মহলে জানালেও কোনও ফল হয়নি বলে অভিযোগ। এলাকাবাসীর একাংশের আরও অভিযোগ, বর্ষার সময় এলাকায় অ্যাম্বুল্যান্স যেতে চায় না। আর গেলেও অনেক বেশি ভাড়া নেয় এই বেহাল সড়কের জন্য। নির্বাচনের সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও শেষমেশ কোনও পক্ষ থেকেই রাস্তা সংস্কারের ব্যাপারে কোনওরকম উদ্যোগী হয় না। স্কুল পড়ুয়া মৌসুমী ঘোড়াই বলে, “বর্ষাকালে জল জমে থাকে। কোথায় গর্ত রয়েছে আর কোথায় নেই, সেটা পরিষ্কারভাবে বোঝা যায় না। রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করাটাই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। স্থানীয় বাসিন্দা তথা একটি কারখানা শ্রমিক সঞ্জয় মাইতি বলেন, “এটা পিচের রাস্তা না চাষের জমি, তা বোঝার উপায় নেই।” সুতাহাটার বিডিও আসিফ আনসারি রাস্তাটি সারানোর বিষয়টি নজরে রাখছেন বলে জানিয়েছেন।

No comments