ব্রজলাল চক আশার আলো চতুর্থ বর্ষে খুঁটি পূজার মাধ্যমে শুরু হল দুর্গা পূজার প্রস্তুতিভিডিও দেখতে ক্লিক করুনhttps://youtu.be/SDNLaH43HdE
বাঙালির উৎসব ছাড়া থাকতে পারে না। জীবন কেমন জানি অসম্পূর্ণ হয়ে থাকে উৎসব ছাড়াই ।তাইতো বাঙালির…
ব্রজলাল চক আশার আলো চতুর্থ বর্ষে খুঁটি পূজার মাধ্যমে শুরু হল দুর্গা পূজার প্রস্তুতি
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
https://youtu.be/SDNLaH43HdE
বাঙালির উৎসব ছাড়া থাকতে পারে না। জীবন কেমন জানি অসম্পূর্ণ হয়ে থাকে উৎসব ছাড়াই ।তাইতো বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ আর এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্বণ হলো দুর্গাপূজা। সাধারণত রথের দিন থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে দুর্গোৎসবের অপেক্ষা শুরু হয়। বাংলা নানা প্রান্তে তাই এই পুজোর জন্য সারাটা বছর ধরে দিন গুনতে থাকেন প্রায় প্রত্যেকটি বাঙালি ।
জেলার বিভিন্ন প্রান্তিক কিংবা ছোট বড় বিভিন্ন পুজোর প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে।রাজ্যের কলিকাতার পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভবানীপুর থানার অন্তর্গত ব্রজলালচক আশার আলো খুঁটি পূজার আয়োজন করা হয়। খুঁটি পুজোকে সামনে রেখে চারাগাছ বিতরণ । তবে খুঁটি পুজোর ধারণা এসেছে শত বছরের পুরনো রীতি থেকে। আগে আগের পুজো মানেই বুনিয়াদি বাড়ির পুজো তখনকার দিনে পুজো এখনকার পাড়ার পুজোর মত ছিল না। না ছিল পুজোর কোন থিম না ছিল দেবীকে বিভিন্নভাবে সাজানোর প্রতিযোগিতা। রথযাত্রা দিন থেকে বিভিন্ন ঠাকুরবাড়ির দালান গুলিতে প্রতিমার কাঠামো পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হয় দুর্গাপূজার প্রস্তুতি।
খুঁটি পুজোর সাথে সাথে এদিন সামাজিক কাজকর্ম হিসেবে সবুজায়নের জন্য চারা গাছ লাগানো এবং গাছ বিতরণ করা হয়। উপস্থিত ছিলেন হলদিয়া বিধানসভার বিধায়ক তাপসী মণ্ডল ,শ্যামল মাইতি, সোমনাথ ভূঁইয়া এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
সংবাদ মাধ্যমে সামনে জানালেন শুভেন্দু বিকাশ ভূঁইয়া। পুজো দেখতে দেখতে চতুর্থতম বর্ষে পড়লেও রাজ্য সরকার বিভিন্ন পুজো কমিটিকে অর্থ সাহায্য করছেন।
কিন্তু তারা সেই অর্থ রাজ্য সরকারের কাছ থেকে পাচ্ছেন না বলেও অভিযোগ করলেন। প্রথম থেকেই রেজিস্টার করছেন এবং সমস্ত নিয়ম কানুন মেনেই পুজো করার চেষ্টা করেন কিন্তু তারা কোনবারেই রাজ্য সরকারের দেওয়া পূজা কমিটিকে যে অর্থ দেয়।সেই অর্থ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ব্রজলালচক আশার আলো। স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন।
এ বছরেই ব্রজলালচক আশার আলো পূজো ৪ র্থ বর্ষে পদার্পণ করল। এ বছরের থিম এখনো মিশরের পিরামিড। জানালেন পূজা কমিটির সম্পাদক হিমাদ্রি কপাট আর পূজা কমিটির সভাপতি রাসবিহারী কপাট।
No comments