শেঠ পরিবারের নববধূর রিসেপশন ইকোপার্কে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রাক্তন সাংসদ বিধায়ক বর্তমান জাতীয় কংগ্রেসের প্রদেশের সহ-সভাপতি লক্ষ্মণ শেঠ দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন গত ২৪ শে মে। কয়েকটি মাস সময় কেটেছে পঞ্চায়েত নির্…
শেঠ পরিবারের নববধূর রিসেপশন ইকোপার্কে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রাক্তন সাংসদ বিধায়ক বর্তমান জাতীয় কংগ্রেসের প্রদেশের সহ-সভাপতি লক্ষ্মণ শেঠ দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন গত ২৪ শে মে।
কয়েকটি মাস সময় কেটেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং দলীয় কর্মসূচির পর আজ ১৮ই আগস্ট নববধুর আগমন এবং রিসেপশন অনুষ্ঠান কলিকাতার ইকো পার্কে হবে।
সূত্রের খবর, কলিকাতা ইকোপার্কে আমন্ত্রিত হয়েছেন কলিকাতা সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে বিভিন্ন দলের নেতৃত্ব, ব্যবসায়ী, চলচ্চিত্র জগতের বহু নায়ক নায়িকা এছাড়াও বহু শুভানুধ্যায়ী আজকে উপস্থিত থাকবেন।
১৯৭৯ সালে বিবাহ করেছিলেন তমালিকা পণ্ডা শেঠকে। লক্ষ্মণ বাবুর রাজনৈতিক জীবনে সুখে দুঃখে পাশে ছিলেন তমালিকা দেবী। তবে দুজনের পথ চলা শেষ হয়ে যায় গত ২০১৬ সালে। শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় মৃত্যু হয় তমালিকা।
গত ৬ই আগস্ট লক্ষ্মণ বাবুর প্রথম সহধর্মিনী তমালিকা পন্ডা শেঠ জন্মদিন কে কেন্দ্র করে পরিবারের মধ্যে ভাঙ্গনের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। জন্মদিন কে নিয়ে তৈরি হয় জটিলতা।
লক্ষ্মণ বাবুর দ্বিতীয় বিবাহকে নিয়ে বহু গুঞ্জন শুরু হয়েছিল । দ্বিতীয় বিবাহ করেছেন (কলিকাতা এক নামি পাঁচতারা হোটেলের কর্মরত মানসী দে ) । আজ থেকে শুরু কঠিন লড়াই সম্মুখীন হবেন মানসী দে? সমাজে প্রচলিত আছে দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী এসে প্রথম পক্ষের ছেলে বৌমাদের মানিয়ে নিতে পারেনা, সেখান থেকে শুরু হয় ছেলে এবং বাবার সম্পর্কের ভাঙ্গন)।
শেঠ পরিবারকে এক রাখতে পারবেন নববধু মানসী দে ? কঠিন লড়াইয়ের মুখোমুখি হলেন লক্ষ্মণ বাবুর দ্বিতীয় স্ত্রী মানসী দেবী।
একদিকে বড় পক্ষে দুই ছেলে রয়েছে বৌমা নাতি-নাতনি। বড় কঠিন লড়াই একদিকে শেঠ পরিবার, অন্যদিকে শেঠ পরিবারের সঙ্গে যুক্ত আই কেয়ার সংস্থা। (সংসার সুখী হয় রমনীর গুনে) শুধুই কি প্রবাদ বাক্য রয়ে যাবে? না বাবা ছেলের সম্পর্ক অটুট রেখে সংসার কে আরো মজবুত করবেন মানসী দেবী। সেদিকে সকলের লক্ষ্য। শেঠ পরিবারের সংসার রক্ষা কি করতে পারবেন মানসী দেবী,সকলেই এখন সেই দিকে তাকিয়ে রয়েছে।
No comments