Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

চাঁদের পথে চন্দ্রযান, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে পাঁশকুড়ার পীযূষ

চাঁদের পথে চন্দ্রযান, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে পাঁশকুড়ার পীযূষ

চাঁদের মাটিতে পা ছোঁয়ার দিন এগিয়ে আসেছে ভারতের চন্দ্রযান-৩ এর। সব কিছু ঠিক থাকলে সপ্তাহ দু'য়েক পরে আগামী ২৩ অগস্ট গন্তব্যে পৌঁছবে সেটি। ওই যানের সফল অব…

 



চাঁদের পথে চন্দ্রযান, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে পাঁশকুড়ার পীযূষ



চাঁদের মাটিতে পা ছোঁয়ার দিন এগিয়ে আসেছে ভারতের চন্দ্রযান-৩ এর। সব কিছু ঠিক থাকলে সপ্তাহ দু'য়েক পরে আগামী ২৩ অগস্ট গন্তব্যে পৌঁছবে সেটি। ওই যানের সফল অবতরণের জন্য আপাতত ভারতীয় মহাকাশ হবে।” গবেষণা সংস্থা ‘ইসরো’র কন্ট্রোল রুমে দিন-রাত দায়িত্ব সামলাচ্ছেন এক ঝাঁক বিজ্ঞানী। সেই দলে রয়েছেন পাঁশকুড়ার এক বাসিন্দা— পীযূষকান্তি পট্টনায়কও। সহকর্মীদের সঙ্গে চন্দ্রযান ৩-এর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার দায়িত্ব তাঁর কাঁধে রয়েছে।


একত্রিশের পীযূষের


বছর কাছ অবশ্য এই দায়িত্ব নতুন নয়। পাঁশকুড়ার উত্তর কাটাল গ্রামের এই বাসিন্দা ‘চন্দ্রযান-২' তৈরির কাজেও যুক্ত ছিলেন। সেই যানেরও তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখার দায়িত্বে ছিলেন পীযূষ। তবে সেবার চাঁদের মাটিতে অবতরণের আগে 'বিক্রম ল্যান্ডারে'র সঙ্গে ইসরোর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। এবার তাই চন্দ্রযান ৩-এর সফল অবতরণ করানোই এখন চ্যালেঞ্জ পীযূষদের কাছে। পীযূষের কথায়, “চন্দ্রযান বিজ্ঞানীরা। ৩-এর অরবিটার চন্দ্রযান-২এর থেকে অনেক উন্নত। আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ীই এগোচ্ছে চন্দ্রযান-৩। আশা করছি এবার আমাদের স্বপ্ন পূরণ হবে।

পীযূষ জানান, মহাশূন্যের এক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এক জায়গায় তাপমাত্রা - ২৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কোথাও কোথাও আবার সূর্যের আলোও রয়েছে। এ রকম পরিবেশের মধ্যে দিয়ে চলেছে চন্দ্রযান-৩। তাপমাত্রার চরম বৈপরীত্য অরবিটার, ল্যান্ডার এবং রোভারের যন্ত্রপাতি বিকল করে দিতে পারে। ইসরোর কন্ট্রোল রুম থেকে তাই যানেপ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই কাজ পীযূষ এবং তাঁর সহকর্মীরা। এখনও পর্যন্ত চন্দ্রযান-৩ স্বাভাবিক ছন্দেই এগোচ্ছে। ইতিমধ্যে দু'বার চাঁদ এবং পৃথিবীর ছবি তুলে সে পাঠিয়েছে। কিন্তু ২৩ রয়েছেন।”

অগস্ট সন্ধ্যায় যানটি চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে না নামা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টা কন্ট্রোলরুমে সজাগ দৃষ্টিতে তার গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করছেন ইসরোর


উত্তর. কাটাল গ্রামের স্কুলে প্রাথমিকের পাঠ শেষ করে পাঁশকুড়া ব্রাডলিবার্ট হাইস্কুলে পড়েছেন পীযূষ। পরে কল্যাণী গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে মেকানিক্যাল বি-টেক।খড়্গাপুর আইআইটি থেকে ২০১৫ সালে এম টেক সম্পূর্ণ করে ওই বছরই 'ইসরো'তে যোগ দেন।” চন্দ্রযান-৩ মিশনের সঙ্গে যুক্ত থাকায় গর্ব বোধ করে পীযূষের পরিবারও। পীযূষের স্ত্রী ঐন্দ্রিলা পাল পট্টনায়ক বলেন, “সমগ্ৰ দেশবাসীর মতো আমিও চন্দ্রযান-৩ এর সফল অবতরণ নিয়ে আগ্রহে অপেক্ষা করছি। আশা করছি এবার সাফল্য আসবে। অন্যদের তুলনায় চন্দ্রযান-৩ আমার কাছে আরও বেশি আগ্রহের। কারণ, এরকম একটি কর্মকান্ডের সাথে আমার স্বামী যুক্ত

No comments