Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

হলদিয়া বন্দর থেকে পণ্য পেট্রকেমে নিয়ে যাওয়ার পথে দিনদুপুরে লক্ষাধিক টাকার পণ্য চুরির অভিযোগ গ্রেপ্তার ১

হলদিয়া বন্দরঃ হলদিয়া বন্দর থেকে পণ্য পেট্রকেমে নিয়ে যাওয়ার পথে দিনদুপুরে লক্ষাধিক টাকার পণ্য চুরির অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। গ্রেপ্তার হয়েছে ডাইভার হলদিয়া ও ভবানীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এই ঘটনার কয়েকদিন আগেই হলদি…

 




হলদিয়া বন্দরঃ হলদিয়া বন্দর থেকে পণ্য পেট্রকেমে নিয়ে যাওয়ার পথে দিনদুপুরে লক্ষাধিক টাকার পণ্য চুরির অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। গ্রেপ্তার হয়েছে ডাইভার হলদিয়া ও ভবানীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এই ঘটনার কয়েকদিন আগেই হলদিয়ার আদানি কারখানার ২৫লক্ষ টাকার ভোজ্যতেল বোঝাই ট্রাক উধাও হয়ে গিয়েছে। সাইবার প্রতারণার ঘটনাতেও শিক্ষক থেকে কারখানার ইঞ্জিনিয়ার, সরকারি আধিকারিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা গায়েব হয়েছে।

সাইবার প্রতারণার পাশাপাশি বন্দর শহরে বিভিন্ন শিল্পসংস্থার পণ্য পরিবহণের সময় ছিনতাই, লুট ও চুরির ঘটনা কার্যত মাত্রাছাড়া আকার নিয়েছে বলে অভিযোগ। উদ্বিগ্ন বাসিন্দা ও শিল্প সংস্থাগুলি পুলিসের কড়া পদক্ষেপ দাবি করেছে।

অন্যদিকে, হলদিয়া পেট্রকেমের পাওয়ার প্ল্যান্টে ট্রাকে করে স্টিম কোল নিয়ে যাওয়ার সময় মাঝপথে লক্ষাধিক টাকার পণ্য চুরির অভিযোগ দায়ের হয়েছে ভবানীপুর থানায়। পুলিস জানিয়েছে, হলদিয়া বন্দর থেকে স্টিম পাঠানো হচ্ছিল পেট্রকেমে। ওই পণ্য পরিবহণের দায়িত্ব রয়েছে বন্দরের নামী কার্গো হ্যান্ডেলিং এজেন্সি ফাইভস্টার লজিস্টিক্সের উপর। জানা গিয়েছে, ৩৮.৬মেট্রিক টন স্টিম কোল বা তাপবিদ্যুতের জন্য কয়লা বোঝাই করে একটি ট্রাক রওনা দিয়েছিল পেট্রকেমে। বন্দরের ওজন মেশিনে তার পরিমাপ করা হয়। মাত্র চার কিলোমিটার দূরে পেট্রকেমে পৌঁছনোর পর ওই কারখানার গেটে ওজন মেশিনে মাপ করার পর দেখা যায় ৬টন পণ্য কম অর্থাৎ ৩২.৩০ টন স্টিম কোল পৌঁচেছে।

ফাইভস্টার লজিস্টিক্সের পক্ষে উৎপল খাটুয়া ভবানীপুর থানার অভিযোগ দায়ের করেন। উৎপল বাবু জানান  তারা হলদিয়া ডাম্পার ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের কাছ থেকে গাড়ি নিয়েছিল। ডাম্পারের ড্রাইভার ও হেল্পার এবিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেনি। কীভাবে ওই পণ্য মাঝরাস্তায় গায়েব হল তার খোঁজ পেতে তদন্তে নেমেছে পুলিস।

 তিনি আরো বলেন কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের জন্য কর্পোরেট সংস্থার বিশেষ করে হলদিয়া বন্দরে কার্গো হ্যান্ডেলিং এজেন্সিতে এর উপর দোষ পেতে হচ্ছে। পুলিশ নিরব কেন? পুলিশ তদন্ত করলে নিশ্চয়ই এর প্রকৃত তথ্য পাওয়া যাবে। কোটি টাকা খরচ করে হলদিয়ার বিভিন্ন জায়গায় সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে । সেই ক্যামেরাগুলোর নজরদারি কি আদৌ হচ্ছে? তাহলে এত চুরির ছিনতাই বিশেষ করে সাইবার কাপের প্রতারণা পুলিশের কি ভূমিকা রয়েছে।


No comments