নন্দীগ্রামে তিন আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের
পঞ্চায়েত ভোটের আগে অকাল হোলির সাক্ষী থাকল নন্দীগ্রাম। তৃণমূল কংগ্রেসের তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের আনন্দে আবির খেলায় মেতে উঠেছে তৃণমূল কংগ্রেস কলমি…
নন্দীগ্রামে তিন আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের
পঞ্চায়েত ভোটের আগে অকাল হোলির সাক্ষী থাকল নন্দীগ্রাম। তৃণমূল কংগ্রেসের তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের আনন্দে আবির খেলায় মেতে উঠেছে তৃণমূল কংগ্রেস কলমি সহ সমর্থকরা। বুধবার যেখানে ছিল বিক্ষোভের চত্বর বৃহস্পতিবার তা পরিণত হল উৎসবের চত্বরে। নন্দীগ্রাম এক নম্বর তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিস ভাঙ্গন এমন ছবি ধরা পড়ল। এদিন ছিল মনোনয়নপত্রের শেষ দিন ১৫ই জুন বৃহস্পতিবার। শেষ দিন পর্যন্ত স্থানীয় কালীচরণ পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ২২৮, ২২৯ এবং ২৩৪ নং আসনে কেবলমাত্র তৃণমূল কংগ্রেসের তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। সিপিএম বিজেপি কংগ্রেসসহ অন্যান্য কোন বিরোধী পক্ষের প্রার্থী নাম জমা পড়েনি। সাহাবিকভাবেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাফিরুল খান মঞ্জুশ্রী দাস এবং তরাপ আলি শা। পঞ্চায়েত ভোটের আগে ।
প্রথম জয়ের আনন্দে আবির মেখে আনন্দে ফেটে পড়লেন শাসকদলের সদস্যরা। স্থানীয় তৃণমূল ব্লক সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গ জানান,
“কালিচরণপুরের জয় এবার পঞ্চায়েত ভোটে কর্মীদের উৎসাহ দেবে। নন্দীগ্রাম বিধানসভার সমস্ত জায়গায় এমন সাফল্য তুলে আনতে আমরা দৃঢ়সংকল্প।” যদিও বিজেপি এই জয়কে জুলুমবাজি হিসাবে দেখছে বলে জানিয়েছে। বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সদস্য অভিজিৎ মাইতি। তিনি বলেন,“কালিচরণপুরের ওই এলাকা সংখ্যালঘু অধ্যুষিত। আমাদের প্রার্থী দেওয়ার সুযোগ দেয়নি। ভয়ের পরিবেশ ছিল। সেই সুযোগে ওঁরা জিতেছে।”
No comments