Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

আকাশ পরিষ্কার তবুও বিশ্রামাগারের সামনেই হাঁটু পর্যন্ত জল

আকাশ পরিষ্কার তবুও বিশ্রামাগারের সামনেই হাঁটু পর্যন্ত জল

রাস্তা সম্প্রসারণের জেরে বিধ্বস্ত দশা নিকাশির। সামান্য বৃষ্টিতেই এলাকায় জমছে হাঁটু জল।
ফলে নিত্য হয়রানির শিকার হচ্ছেন যাত্রী থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দারা। পরিকল্পনাহী…

 


আকাশ পরিষ্কার তবুও বিশ্রামাগারের সামনেই হাঁটু পর্যন্ত জল



রাস্তা সম্প্রসারণের জেরে বিধ্বস্ত দশা নিকাশির। সামান্য বৃষ্টিতেই এলাকায় জমছে হাঁটু জল।


ফলে নিত্য হয়রানির শিকার হচ্ছেন যাত্রী থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দারা। পরিকল্পনাহীন ভাবে রাস্তা সংস্কারের অভিযোগ উঠল পূর্ত দফতরের বিরুদ্ধে।

 হঠাৎ বৃষ্টিতে হাঁটু জল জমে চৈতন্যপুর বাসস্ট্যান্ডে। এর জেরে নাজেহাল হতে হয় নিত্যযাত্রী এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের। আকাশ পরিষ্কার রোধ উজ্জ্বল পরিবেশ এখনো হাঁটুর উপর জল দোকানে ঢুকতে গেলে কাঠের গুড়ি পার হতে হয়। অভিযোগ, কিছুদিন আগেই কুকড়াহাটি চৈতন্যপুর সড়কটি সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু এই কাজ করতে গিয়ে এলাকার নিকাশিগুলি বন্ধ করা হয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। নিকাশি নালা বন্ধ থাকার ফলেই চৈতন্যপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জমে রয়েছে জল— অভিযোগ স্থানীয় একাংশের। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসনকে জানালেও কোনফল হয়নি বলে অভিযোগ। এমনকি, নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে উদাসীন স্থানীয় পঞ্চায়েতও। এ ব্যাপারে তারা অভিযোগের আঙুল তুলছেন চৈতন্যপুর বাজার কমিটির দিকে। বর্তমানে পঞ্চায়েত এবং বাজার কমিটির টানাপড়েনে সমস্যার সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ। কুকড়াহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রধান দুর্গারানি পণ্ডিত বলেন, “বাজার কমিটির সঙ্গে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাদেরকে পঞ্চায়েতের তরফে সমস্ত রকম সাহায্য করা হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।” যদিও বাজার কমিটির তরফে বলা হয় যে, এমন পরিস্থিতির জন্য দায়ী গ্রাম পঞ্চায়েত। বাজার কমিটির সাধ্য অত্যন্তই সামান্য। ফলে পঞ্চায়েতকে মূল দায়িত্ব নিতে হবে। এই প্রসঙ্গে এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “পূর্ত দফতর যা ভুল করার করে দিয়ে চলে গিয়েছে। এখন পঞ্চায়েত এবং বাজার কমিটির মধ্যে টানাটানিতে এলাকার মানুষকে ভুগতে হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টিতেই যদি এই অবস্থা হয়, তা হলে ভরা বর্ষায় কি হবে।

বিষয়টি নিয়ে সুতাহাটার বিডিও আসিফ আনসারি বলেন, “ কাজ শুরু করা হয়েছে। আশা করছি দ্রুত জমা জল নেমে যাবে।” যদিও পূর্ত দফতরে অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার শুভাশিস প্রামাণিককে এ বিষয়ে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

No comments