Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

হলদিয়ায় তৈরি হয়ে পড়ে থাকা ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালুর আশ্বাস

হলদিয়ায় তৈরি হয়ে পড়ে থাকা ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালুর আশ্বাস
হলদিয়া বন্দর: হলদিয়ায় ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালু করার আশ্বাস দিল হলদিয়া উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এইচডিএ) ও আইওসি। শিল্পাঞ্চলের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নতিতে দুই সংস্থা যৌথ…

 





হলদিয়ায় তৈরি হয়ে পড়ে থাকা ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালুর আশ্বাস


হলদিয়া বন্দর: হলদিয়ায় ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালু করার আশ্বাস দিল হলদিয়া উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এইচডিএ) ও আইওসি। শিল্পাঞ্চলের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নতিতে দুই সংস্থা যৌথভাবে ট্রমা সেন্টায় গড়েছে। প্রকল্পটি এখন রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের অনুমোদনের অপেক্ষায়। শুক্রবার হলদিয়ায় মহিলাদের স্বনির্ভর করার এক প্রকল্পের সূচনা করে আইওসির এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর পার্থ ঘোষ বলেন, ট্রমা সেন্টার গড়ার জন্য সামাজিক দায়বদ্ধতা প্রকল্পে আইওসি রিফাইনারি ৫ কোটি টাকা দিয়েছে। পরিকাঠামো তৈরি হয়ে গিয়েছে। ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালু করার ব্যাপারে এইচডিএর সঙ্গে মিটিং হয়েছে। শুধু ট্রমা সেন্টার নয়, আইওসি হলদিয়ার স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নতিতে রাজ্য সরকারের সঙ্গে কাজ করছে। হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালে বার্ন ইউনিট ও অক্সিজেন প্ল্যান্ট গড়ে দিচ্ছে আইওসি। বার্ন ইউনিটের কাজ খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে।


এইচডিএ সূত্রে জানা গিয়েছে, হলদিয়া ট্রমা সেন্টারের মূল পরিকাঠামো গড়ার কাজ প্রায় আড়াই বছর আগেই শেষ হয়েছে। শিল্পাঞ্চলে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে আশঙ্কাজনক জখমদের বিশেষ চিকিৎসার জন্য ২৫ কোটি টাকার এই প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হয়। পরিকাঠামো তৈরির পর ট্রমা সেন্টার পরিচালনার ভার কোনও দক্ষ বেসরকারি সংস্থাকে দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়। এজন্য করোনার ঠিক আগেই একটি সংস্থা সমীক্ষাও হয়। টি


জে


তারপর সমগ্র প্রক্রিয়াটি থমকে যায়। আগষ্টে হলদিয়া পেট্রকেম ও ডিসেম্বরে আইওসিতে দুর্ঘটনার পর সবার টনক নড়ে। ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালু করার বিষয়ে শিল্প সংস্থাগুলি আবেদন জানায় এইচডিএকে। সম্প্রতি বোর্ড মিটিংয়ে ট্রমা সেন্টার নিয়ে আলোচনা হয় এবং প্রশাসনিক তোড়জোড় শুরু হয়। শুক্রবারই রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরে এনিয়ে আলোচনা করেন এইচডিএর চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার হরিশঙ্কর পানিক্কর। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যদপ্তরের অনুমোদন মিললেই ট্রমা সেন্টারের দায়িত্ব দেওয়ার জন্য টেন্ডার ডাকবে এইচডিএ।


আইওসি রিফাইনারি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হলদিয়ার তরুণ ও মহিলাদের স্বনির্ভর করতে সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচিতে (সিএসআর) একগুচ্ছ প্রকল্প হাতে নিয়েছে আইওসি৷ সরকারি আইটিআই কলেজে ড্রোন প্রযুক্তি নিয়ে কোর্স চালু হবে শীঘ্রই।


এদিন হলদিয়ার বাসুদেবপুর গান্ধী আশ্রমে মহিলাদের স্বনির্ভর করতে ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে কচুরিপানাজাত হস্তশিল্প প্রকল্পের সূচনা করেন আইওসি রিফাইনারির এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর পার্থ ঘোষ। তিনি বলেন, কচুরিপানাকে সবাই বাংলার আতঙ্ক বলে চিহ্নিত করে। একে কাজে লাগিয়ে মেয়েরা আগামীতে অর্থ উপার্জনের পথ খুঁজে পাবে। আইওসির সিএসআর প্রকল্পেই একাজ শুরু হয়েছে। প্রথমে ৬০ জন মহিলাকে কচুরিপানা থেকে হস্তশিল্প তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

[15/05, 7:29 am] ‌Durgapada Mishra: সখী ভালবাসা কারে কয়? সত্যিকারের প্রেম চিনুন এই ১৫ লক্ষণে

রবীন্দ্র-গানে বাঙালির প্রেম-বিরহের উদযাপনেরর দিন ২৫ বৈশাখ। প্রেমে পড়া বাঙালি গেয়ে ওঠে, 'কেটেছে একেলা বিরহের বেলা....' আর বিরহের সঙ্গী, 'দিয়ে গেনু বসন্তের এই গানখানি...' আর 'ইটস কমপ্লিকেটেড' হলে- 'সখী ভালবাসা কারে কয়....' সত্যিই তো ভালবাসা কাকে বলে?


কীভাবে বুঝবেন যে মানুষকে হৃদয় দিয়েছেন তিনিই আপনার জন্য পারফেক্ট।

আর আপনি সত্যিকারের ভালবাসায় পড়েছেন!

২৫ বৈশাখ শুধু রবীন্দ্রনাথের জন্মদিন না। রবীন্দ্র-গানে বাঙালির প্রেম-বিরহের উদযাপনেরর দিন। প্রেমে পড়া বাঙালি গেয়ে ওঠে, 'কেটেছে একেলা বিরহের বেলা....' । বিরহের সঙ্গী, 'দিয়ে গেনু বসন্তের এই গানখানি...' । আর 'ইটস কমপ্লিকেটেড' হলে- 'সখী ভালবাসা কারে কয়....' । সত্যিই তো ভালবাসা কাকে বলে? কীভাবে বুঝবেন যে মানুষকে হৃদয় দিয়েছেন তিনিই আপনার জন্য পারফেক্ট। আর আপনি সত্যিকারের ভালবাসায় পড়েছেন! সেটা জানতে গেলে যে পড়তে হবে এই প্রতিবেদন... 


১ . প্রেমে পড়ার অনুভূতি একেক জনের এক এক রকম। এই ধরুন, রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন। চোখের সামনে ভেসে উঠলেন প্রিয় মানুষ। আর আপনি অকারণেই হেসে ফেললেন। আচ্ছা সেই মানুষটাও কি আপনাকে নিয়ে এমনটা ভাবেন?


২. গান শোনার সময় কি আপনার মতোই আবেগতাড়িত হন! এই ধরুন প্রিয় গান শুনছেন তখন মনের গহীন কোনায় ভেসে উঠছেন আপনার 'তিনি'।


৩. মানুষকে ভালবাসা মানে শুধু 'ভাল' গুণকেই নয় 'খারাপ' গুণগুলিকেও আপন করে নেওয়া। তাহলে নির্ঘাৎ ভালবাসার আকণ্ঠ জলে ডুবে গিয়েছেন। 


৪. দু'টি মানুষ একসঙ্গে আছেন যখন ঠোকাঠুকি তো লাগবেই। স্বাভাবিকও। কিন্তু সব ভুলে পরস্পরকে আলিঙ্গন বা ক্ষমা চাইছেন? উহু, ভালবাসা আছে। 


৫. প্রিয় মানুষকে মিস করেন? তাঁর অনুপস্থিতিতে অসম্পূর্ণ বোধ করেন? আপনি ভিড়ের মাঝে খুঁজে চলেন ওই জোড়া চোখকে! বুঝলেন ভালবেসে ফেলেছেন।  


৬. প্রিয় মানুষের দুঃখ একেবারে সহ্য করতে পারছেন না। নিজেও বিষন্ন হয়ে পড়ছেন তো! ভালবাসা না থাকলে এটা হয় না।      


৭. ভালবাসার মানুষকে চোখ বন্ধ করে ভরসা করেন? তাঁকে হারানোর ভয় করেন? এবং আমি নিশ্চিত যে তিনি আপনার সঙ্গেই থাকবেন। তাহলে তো এটা ভালবাসাই। 

 

৮. ভালবাসা মানে ত্য়াগও। কারও জন্য কিছু হারাতেও আপনি কুণ্ঠা বোধ করেন না। তাঁকে খুশি করতে নিজের ইচ্ছাও জলাঞ্জলি দিচ্ছেন! বা তিনি আপনাকে খুশি করতে নিজের চাওয়া-পাওয়া বিসর্জন দিচ্ছেন? ভালবাসা না থাকলে এটা হয় না। 


৯. আপনি প্রিয় মানুষের সঙ্গে ঝগড়া করছেন। তাঁর ভুলত্রুটি মনে করিয়ে দেন। কিন্তু তৃতীয় কেউ এটা করলেই রেগে যান।  এটাই তো ভালবাসা। যেখানে পারস্পরিক সম্মানবোধ আছে।  


১০. আপনার সিদ্ধান্তেই এখন চলে আসে 'আমরা'। আমিত্ব হারিয়ে এই আমরার পথে যাত্রাই ভালবাসা। যেখানে যে কোনও সিদ্ধান্তে দু'জনকে নিয়ে দেখেন।


১১. আচ্ছা রাস্তাঘাটে পরস্পরের সঙ্গে মজা করেন? লেগপুলিং করতেও ছাড়েন না। আর এসব করতে গিয়ে ভুলেই যান লোকে কী বলবে? 


১২. প্রিয় মানুষকে পেয়ে ফেসবুকে পরিবর্তন আসছে। আপনার প্রিয় মানুষ কি ফেসবুক এখন কম করছেন? বা আপনিও আগ্রহ হারিয়েছেন? অথবা ফেসবুকের পাসওর্য়াড দিয়ে রেখেছেন। বা অন্য কারও সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছা হয় না। অথবা ফেসবুকে রোমান্টিক গান বা অন্যান্য জিনিস শেয়াক করছেন! এটা কিন্তু ভালবাসা না থাকলে হয় না।


১৩. একা কোথাও যেতে পছন্দ করেন না। আপনার সে-ও একা কোথাও যেতে চান না। এটাও ভালবাসা।  


১৪. লোকে দেখেই ধরে ফেলছে আপনারা হর-গৌরী জুটি? আপনার সঙ্গী ও আপনি জানিয়েই প্রেম করছেন বা ফেসবুকে একসঙ্গে ছবি দিচ্ছেন? এটা কিন্তু পারস্পরিক বিশ্বাস না থাকলে হয় না। আর তাই লোকজন আপনাদের দেখলেই প্রশ্ন করছে, কবে বিয়ে করছো?

 

১৫. প্রিয় মানুষের জন্য নিজেকে বদলে ফেলতে চাইছেন? বা সে-ও বদলাচ্ছে। প্রতিষ্ঠিত দেখতে চাইছেন নিজেকে? আরও বেশি করে যোগ্য করে তুলতে চাইছেন? এটা কিন্তু ভালবাসা টেকার লক্ষণ। ভালবাসা দীর্ঘস্থায়ী করতে চাইছেন বলেই না নিজেকে আরও ঘষামাজা করছেন।

No comments