Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

৩ বছরের মধ্যে জেলায় ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্পে ৫০০ কোটির বিনিয়োগ

৩ বছরের মধ্যে জেলায় ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্পে ৫০০ কোটির বিনিয়োগআগামী দু'-তিন বছরের মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ৫০০কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ হতে চলেছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রকল্পে প্রায় ৬০০০ মানুষের কাজের …

 



 ৩ বছরের মধ্যে জেলায় ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্পে ৫০০ কোটির বিনিয়োগ

আগামী দু'-তিন বছরের মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ৫০০কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ হতে চলেছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রকল্পে প্রায় ৬০০০ মানুষের কাজের সুযোগ তৈরি হবে। শনিবার হলদিয়ায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগীদের সম্মেলনে একথা বলেন রাজ্যের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। প্রসঙ্গত, এদিন সম্মেলনে কৃষি, ফুল ও বায়োফুয়েল নিয়ে শিল্প গড়ার নতুন প্রস্তাব দিয়েছেন উদ্যোগপতিরা। তিনি বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগকে দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে নতুন উদ্যোগের পাশাপাশি পলিসিগত বেশকিছু পরিবর্তন করেছে রাজ্য সরকার। বর্তমানে গুজরাতের পরই পশ্চিমবঙ্গের স্থান। ক্ষুদ্র শিল্পের পার্ক গড়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ২০একর জমির সিলিং কমিয়ে এখন ৫ একর করা হয়েছে। এর ফলে শিল্প গড়তে জমি পেতে সুবিধে হবে। এছাড়া ক্ষুদ্র শিল্পের জন্য ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক' গড়তে রাজ্য সরকার এখন ব্যক্তি উদ্যোগ বা বেসরকারি সংস্থাকে


আহ্বান জানাচ্ছে। বেসরকারি কোনও সংস্থা ন্যূনতম ৫ শিবির শুরু হয়েছে। জেলার ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগী ও একর জমি নিয়ে এগিয়ে এলে স্কিম ফর অ্যাপ্রুভড স্টার্টআপ বিজনেসকে বিভিন্ন রকম প্রশিক্ষণ ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক বা স্যাপ স্কিমের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়া হবে। তাই জেলা প্রশাসন সরকারিভাবে সেখানে পরিকাঠামো তৈরি করে এবার হলদিয়া ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি দেওয়া হবে। জমি ভরাটের পাশাপাশি জল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সাহায্য নেবে। এদিন শিল্প বিদ্যুৎসংযোগের ব্যবস্থা করা হবে।


সম্মেলন মঞ্চে হলদিয়ার বড় শিল্প সহ মোট ৩০জন উদ্যোগপতির হাতে ছাড়পত্র তুলে দেওয়া হয়। 

এদিন হলদিয়ার দুর্গাচকে কুমারচন্দ্র জানা অডিটোরিয়ামে রাজ্যের উদ্যোগে এই সিনার্জির পড়ুয়াদের ড্রেস তৈরির জন্য জেলায় রাজ্য সরকারের আয়োজন করা হয়। শিল্প সম্মেলনে জেলার পাঁচ উদ্যোগে দু'টি পাওয়ারলুম চালু হয়েছে। এরা শতাধিক শিল্পোদ্যোগী ও বিভিন্ন ব্লকের নয়া উদ্যোগী তন্তুজকে কাপড় সাপ্লাই দিচ্ছে। রাজ্যের ক্ষুদ্রশিল্প তরুণ-তরুণীরা উপস্থিত ছিলেন। জেলা প্রশাসনের দপ্তরের প্রধান সচিব রাজেশ পান্ডে বলেন, ক্ষুদ্র সহযোগিতায় নয়া উদ্যোগীরা স্টার্টআপ বিজনেস শুরু শিল্পোদ্যোগীদের এবং স্টার্টআপ গ্রুপগুলিকে আর্থিক করতে চলেছেন। এবিষয়ে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছেন সহায়তা দিতে ‘ফিনান্স ক্লিনিক' চালু হয়েছে। জানুয়ারি জেলাশাসক পূর্ণেন্দুকুমার মাজি। তিনি বলেন, চারটি থেকে ‘শিল্পসাথী' নামে একটি পোর্টাল তৈরি হয়েছে, মহকুমায় তরুণদের ক্ষুদ্রশিল্পে ও নতুন ধরনের যেখানে একসঙ্গে ৬২ রকমের পরিষেবা মিলতে ব্যবসায় উৎসাহিত করতে উদ্যোগী প্রেরণা শিবির পারে। এদিন মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী জেলায় করেছি। সেখানে দারুণ সাড়া মিলেছে। এবার প্রতি মৎস্যভিত্তিক শিল্পে বিনিয়োগের আহ্বান জানান ব্লকে ২০০জন উৎসাহীকে নিয়ে কর্মশালা ও প্রশিক্ষণ উদ্যোগপতিদের।

No comments