চক্ষু পরীক্ষা ও সচেতনতা শিবির
জাতীয় অন্ধত্ব নিবারন কমসূচীকে বাস্তবায়িত করতে আজ৩২ শে জানুয়ারী হলদিয়া পৌর এলাকার 2নং ওয়ার্ড পূর্ব শ্রীকৃষ্ণপুর এলাকায় চক্ষু পরীক্ষা ও সচেতনতা শিবিরে প্রায় শতাধিক এলাকাবাসী এই পরিষেবার সুযোগ প…
চক্ষু পরীক্ষা ও সচেতনতা শিবির
জাতীয় অন্ধত্ব নিবারন কমসূচীকে বাস্তবায়িত করতে আজ৩২ শে জানুয়ারী হলদিয়া পৌর এলাকার 2নং ওয়ার্ড পূর্ব শ্রীকৃষ্ণপুর এলাকায় চক্ষু পরীক্ষা ও সচেতনতা শিবিরে প্রায় শতাধিক এলাকাবাসী এই পরিষেবার সুযোগ পান। শিবির পরিচালনা সেই সঙ্গে চোখ অমূল্য সম্পদ ও চোখের যত্ন নিন এবং রোগ প্রতিরোধ বিষয়ে এলাকার সাধারণ মানুষকে সচেতন করেন রামকৃষ্ণ সারদা মিশন আশ্রম হলদিয়া পরিচালিত নেত্রালয় (চোখের চিকিৎসালয় ও রিসার্চ সেন্টার)।
সূত্রের খবর, আমাদের দেশে প্রায় ১৯% (উনিশ শতাংশ) মানুষ চোখের প্রতিস্বরনজনিত (রিফ্রেকটিব এরর) ত্রুটির কারনে অন্ধত্বের স্বীকার (কাছের অথবা দূরের দৃষ্টির অসুবিধা নতুবা অনেকের আবার কাছে ও দূরে দেখার অক্ষমতাই প্রতিস্বরনজনিত ত্রুটির লক্ষন) বেশিরভাগ ক্ষেতে মানুষের সঠিক সময়ে চোখের চিকিৎসার বিষয়ে অবহেলা, চশমা ব্যবহারের প্রতি অনিহা ও চশমা যত্নের ত্রুটি এছাড়াও চশমার ব্যবহারের পর কমকরে বছরে একবার চোখের রিফ্রেকশান করতে হয় এই বিষয়ে ও সচেতনতার অভাবে অনেকেই দৃষ্টিহীনতার স্বীকার। মিশন আশ্রমের সাধারণ সম্পাদক স্বামী বিবেকাত্মানন্দ (বিবেক মহারাজ বলেন - অতিমারী করোনা ( কোভিভ-১৯ ) কারনে আমরা সব্বাই দীর্ঘদিন ঘৃহবন্দী ছিলাম এই কারণে শিশু থেকে প্রবীণ বহুদিন আমাদের চোখের কাছে ও দূরে দৃষ্টির সঠিক না ব্যবহারের ফলে অনেকেরই প্রতিস্বরনজনিত সমস্যার স্বীকার। অধিক মোবাইল ব্যবহার আরও একটি কারন। আজকাল বিদ্যালয় পড়ুয়াদের দূরে দেখার জন্য চশমা ব্যবহার অনেক বেড়ে গিয়েছে। এখন সকল পিতা-মাতার উচিৎ বিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই শিশুদের কম করে একবার চোখের দৃষ্টি পরীক্ষা করে নেওয়া এবং পাঠরত ছাত্র - ছাত্রীদের কমপক্ষে বছরে একবার চোখের ভিশান টেষ্ট অবশ্যই করিয়া রাখা। আজকের এই চক্ষু পরীক্ষা ও সচেতনতা শিবির এই মহতীকাজে পাশে ছিলেন সামাজিক দায়ব্ধতা প্রকল্পে হলদিয়া এর্নাজি লিমিটেড।
No comments