চেয়ারম্যান, ইণ্ডিয়ান অয়েল ভার্চুয়াল মোডে হলদিয়া রিফাইনারী থেকে সালফিউরিক অ্যাসিডের প্রথম টিটি (ট্যাঙ্কার ট্রাকের) কনসাইনমেণ্ট-এর সূচনা করলেন

চেয়ারম্যান, ইণ্ডিয়ান অয়েল ভার্চুয়াল মোডে হলদিয়া রিফাইনারী থেকে সালফিউরিক অ্যাসিডের প্রথম টিটি (ট্যাঙ্কার ট্রাকের) কনসাইনমেণ্ট-এর সূচনা করলেন
হলদিয়ায় বায়ু পরিশোধন প্রযুক্তিতে সালফিউরিক অ্যাসিড এই প্রথম উৎপাদন শুরু হলো আইওসি…

 

চেয়ারম্যান, ইণ্ডিয়ান অয়েল ভার্চুয়াল মোডে হলদিয়া রিফাইনারী থেকে সালফিউরিক অ্যাসিডের প্রথম টিটি (ট্যাঙ্কার ট্রাকের) কনসাইনমেণ্ট-এর সূচনা করলেন

হলদিয়ায় বায়ু পরিশোধন প্রযুক্তিতে সালফিউরিক অ্যাসিড এই প্রথম উৎপাদন শুরু হলো আইওসি 

 মিঃ এস এম বৈদ্য, চেয়ারম্যান, ইণ্ডিয়ান অয়েল, ভার্চুয়াল মোডে হলদিয়া রিফাইনারী থেকে সালফিউরিক অ্যাসিডের প্রথম কনসাইনমেন্ট-এর সূচনা করেন আজ ২ জানুয়ারি, ২০২৩। রিফাইনারীর প্রধানদের সাথে ভার্চুয়াল মোডে উপস্থিত ছিলেন ডঃ এস এস ভি রামাকুমার, ডিরেক্টর(আরঅ্যাগুডি), মিঃ ভি সতীশ কুমার, ডিরেক্টর (মার্কেটিং), মিস শুক্লা মিস্ত্রী, ডিরেক্টর (রিফাইনারীস), মিঃ আর কে মহাপাত্র, ডিরেক্টর, (এইচআর) এবং অন্যান্য সিনিয়র আধিকারিকরা। রিফাইনারীজ হেড কোয়ার্টার, মার্কেটিং হেড অফিস, আরত্মাগুডি সেন্টার এবং হলদিয়া রিফাইনারীর পুরো টিম, যাঁরা কারখানার উৎপাদন থেকে শুরু করে সফলভাবে পণ্য চালু হওয়ার পুরো কর্মপ্রক্রিয়াটিতে সক্রিয়ভাবে উপস্থিত থেকে কার্য সম্পাদনে সহায়তা করেছেন তাঁদেরকে অভিনন্দন জানান চেয়ারম্যান, ইণ্ডিয়ান অয়েল। কারখানার সাইটে মিঃ অতনু সান্যাল, সিজিএম এবং রিফাইনারী হেড এবং হলদিয়া রিফাইনারীর সিনিয়র আধিকারিকদের উপস্থিতিতে মিঃ হিমাংশু রঞ্জন, সিজিএম (আইবি) ডবিএসও, পতাকা প্রদর্শনে নেতৃত্ব দেন।

২০৪৬-এর মধ্যে নেট জিরো নির্গমনের মাধ্যমে সবুজায়নকে শক্তিশালী করতে রিফাইনারী প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইণ্ডিয়ান অয়েল, হলদিয়া রিফাইনারী প্রথম WSA (ওয়েট সালফিউরিক অ্যাসিড) প্ল্যান্টের কার্যক্রমের সূচনা করে এবং একটি সবুজ ভবিষ্যত গড়ে ওঠার লক্ষ্যে এটিকে জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে আরেকটি মাইলফলক অর্জন করেছে।

WSA প্ল্যান্ট একটি অনন্য বায়ু পরিশোধন প্রযুক্তি, যা H2S রিফাইনারীর অফ গ্যাস যেমন অ্যাসিড গ্যাস এবং সোর গ্যাসকে সালফিউরিক অ্যাসিডে পরিণত করে, যা একটি সর্বজনীন বিপণনযোগ্য রাসায়নিক এবং যা উচ্চচাপের বাষ্প তৈরি করে রিফাইনারীর জ্বালানী খরচ কমায়। জ্বালানী তেলের খরচে বার্ষিক 12000 tons per annum হ্রাস হবে বলে আশা করা যায়, যা কেবলমাত্র রিফাইনারীর উন্নতিতে সহায়ক হবে তাই নয়, পাশাপাশি ২০৪৬ সালের মধ্যে নেট জিরো লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি পৌঁছে দেবে।