Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৩২০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৩২০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে
 বারাণসী থেকে যাত্রা শুরু করে সেটি আসবে অসমের ডিব্রুগড়ে। এই যাত্রাপথ অতিক্রম করতে সময় নেবে ৫১ দিন।আজ ১৩ ই জানুয়ারী যাত্রা শুরু নদীপথের দীর্ঘ তম ক্রুজের। বারাণসীর পুণ্…

 






ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৩২০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে


 বারাণসী থেকে যাত্রা শুরু করে সেটি আসবে অসমের ডিব্রুগড়ে। এই যাত্রাপথ অতিক্রম করতে সময় নেবে ৫১ দিন।

আজ ১৩ ই জানুয়ারী যাত্রা শুরু নদীপথের দীর্ঘ তম ক্রুজের। বারাণসীর পুণ্য ঘাটে যাত্রা শুরু হবে। গঙ্গা ছুঁয়ে, ইতিহাস আর হেরিটেজকে সাক্ষী রেখে ক্রুজ যাবে ব্রক্ষ্মপুত্রর কাছে। বারাণসী থেকে ডিব্রুগড় মাঝে পশ্চিমবঙ্গ। এই পথেই ভেসে বেড়াবে ''গঙ্গাবিলাস"।কেন্দ্রীয় জাহাজ মন্ত্রক জানিয়েছে, ‘গঙ্গাবিলাস’ ভেসেলটি ৬২মিটার লম্বা এবং ১২ মিটার চওড়া। নদীতে ১.৪ মিটার জল থাকলে স্বচ্ছন্দে এই ভেসেল যেতে পারবে। এতে থাকছে ৩টি ডেক এবং ১৮টি ‘সুইট’। সেখানে থাকতে পারবেন ৩৬ জন পর্যটক। ওই পর্যটকদের কাছে এই যাত্রা অত্যন্ত স্মরণীয় হয়ে থাকবে।এই ভেসেলটি দূষণমুক্ত এবং নয়েজ কন্ট্রোল টেকনোলজি রয়েছে বলেও জানান কেন্দ্রীয় জাহাজ মন্ত্রকের আধিকারিকরা। কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর জানিয়েছেন, “এই রিভার ক্রুজ ভারতের পর্যটনে একটি নতুন দিক খুলে দেবে। আমরা দেশের নদীপথগুলির উন্নতি করে সেখানেও পর্যটন চালু করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। এতে একদিকে যেমন পর্যটনের বিকাশ হবে তেমনই অনেকেরই কাজের এবং আয়ের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।”বারাণসী থেকে যাত্রা শুরু করে সেটি আসবে অসমের ডিব্রুগড়ে। এই যাত্রাপথ অতিক্রম করতে সময় নেবে ৫১ দিন। উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ হয়ে ওই যাত্রা বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে গিয়ে শেষ হবে অসমে। সুইজারল্যান্ডের ৩২ জন পর্যটক নিয়ে যাত্রা করবে ওই বিশাল রিভার ক্রুজে। তাঁরা গঙ্গার সৌন্দর্য উপভোগ করার সঙ্গে সঙ্গেই দেখে নিতে পারবেন , এই নদীর দুধারে থাকা বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য স্থানও।আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৩২০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করা হবে। দুই দেশের মধ্যে থাকা ২৭টি নদীও অতিক্রম করে এই যাত্রা। এই ৫১দিনের যাত্রাপথে কিছু ঐতিহ্যশালী জায়গা, জাতীয় উদ্যান সহ প্রায় ৫০টি পর্যটন কেন্দ্র ঘুরিয়ে দেখানো যাবে। তাতে থাকা যাত্রীরা দেখতে পারবেন বিহারের পাটনা, ঝাড়খণ্ডের সাহেবগঞ্জ, কলকাতা এবং ঢাকা সহ আর কিছু শহর।

এই যাত্রাপথ এমনভাবে তৈরি যাতে ভারতের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলি ছুঁয়ে যাবে। জাহাজ থেকেই উপভোগ করা যাবে বারাণসীর গঙ্গা আরতি। সেটি থামবে সারনাথেও। দেখা মিলবে দক্ষিণেশ্বর, বেলুড় মঠ ও হাওড়া ব্রিজের।

No comments