মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীকে স্যালাইনের বোতল হাতে ঘুরতে দেখা যাওয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। শুধু ঘুরে বেড়ানো হয়, দোকানে দাঁড়িয়ে তিনি গুটকা খান। ধূমপানও করেন। সোমবার দুপুরের ওই ঘটনা অনেকেই মোবাইলবন্দি ক…
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীকে স্যালাইনের বোতল হাতে ঘুরতে দেখা যাওয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। শুধু ঘুরে বেড়ানো হয়, দোকানে দাঁড়িয়ে তিনি গুটকা খান। ধূমপানও করেন। সোমবার দুপুরের ওই ঘটনা অনেকেই মোবাইলবন্দি করেন। ঘটনায় হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রত্যক্ষর্শীরা বলেন, ওই রোগীকে অনেকক্ষণ ধরেই রাস্তায় ঘুরতে দেখা যায়। ওয়ার্ডে ভর্তি থাকা একজন রোগী কীভাবে বাইরে বেরিয়ে এলেন, তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তোলেন।
ওই রোগী সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, সার্জিক্যাল ওয়ার্ড বিধান ব্লকের দ্বিতলে। মূলত জরুরি বিভাগের প্রবেশ পথই ঢোকা বেরনোর রাস্তা। সেই দরজায় হাসপাতালের নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী ছাড়াও পুলিস কর্মী মোতায়েন থাকেন। তবুও কী করে ওই রোগী বাইরে বেরিয়ে গেলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অনেকেই প্রশ্ন তোলেন, কোনও অঘটন ঘটে গেলে কে দায়ী থাকবে?
হাসপাতালের ফেসিলিটি ম্যানেজার সঞ্জীব গোস্বামী বলেন, বিষয়টা খোঁজ নিয়ে দেখা হবে। এটা কখনই কাম্য নয়। নিরাপত্তাকর্মীরা যাতে আরও তৎপর হয় সেটাও দেখতে হবে। তিনি বলেন, অনেক সময় রোগীদের এক্স-রে বা এমআরআই করতে ওয়ার্ডের বাইরে যেতে হয়। সেই সময় অনেকে হাসপাতালের বাইরে যান। সেটাও ঠিক নয়। নজরদারি যাতে আরও বাড়ানো যায়, সেটা দেখা হবে।
প্রসঙ্গত, মেদিনীপুর মেডিক্যাল থেকে হামেশাই রোগী নিখোঁজের ঘটনা ঘটে। সূত্রের খবর, গত তিন দিনে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ১৭ জন রোগীর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি পুলিসকে জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, রবিবার ছ’জন, সোমবার পাঁচজন ও মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ছ’জন ওয়ার্ডে ভর্তি থাকা রোগী নিখোঁজ হয়েছেন। ফেসিলিটি ম্যানেজার বলেন, নানা কারণে রোগী নিখোঁজের ঘটনা ঘটে। মূলত না জানিয়ে তাঁরা বাড়ি চলে যান। আমাদের তা পুলিসকে জানাতে হয়। অনেকের ভর্তি হয়ে যাওয়ার পর আর হাসপাতালে থাকতে ইচ্ছে করে না। আবার ডাক্তারবাবু ছুটি বলে দিয়ে চলে গেলে তাঁরা কাউকে কিছু না জানিয়ে বাড়ি চলে যান। এক্ষেত্রে সচেতনতার অভাব কাজ করে। তবুও রোগী নিখোঁজের ঘটনা যাতে না ঘটে তা দেখা হচ্ছে।
হাসপাতালের ফেসিলিটি ম্যানেজার সঞ্জীব গোস্বামী বলেন, বিষয়টা খোঁজ নিয়ে দেখা হবে। এটা কখনই কাম্য নয়। নিরাপত্তাকর্মীরা যাতে আরও তৎপর হয় সেটাও দেখতে হবে। তিনি বলেন, অনেক সময় রোগীদের এক্স-রে বা এমআরআই করতে ওয়ার্ডের বাইরে যেতে হয়। সেই সময় অনেকে হাসপাতালের বাইরে যান। সেটাও ঠিক নয়। নজরদারি যাতে আরও বাড়ানো যায়, সেটা দেখা হবে।
প্রসঙ্গত, মেদিনীপুর মেডিক্যাল থেকে হামেশাই রোগী নিখোঁজের ঘটনা ঘটে। সূত্রের খবর, গত তিন দিনে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ১৭ জন রোগীর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি পুলিসকে জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, রবিবার ছ’জন, সোমবার পাঁচজন ও মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ছ’জন ওয়ার্ডে ভর্তি থাকা রোগী নিখোঁজ হয়েছেন। ফেসিলিটি ম্যানেজার বলেন, নানা কারণে রোগী নিখোঁজের ঘটনা ঘটে। মূলত না জানিয়ে তাঁরা বাড়ি চলে যান। আমাদের তা পুলিসকে জানাতে হয়। অনেকের ভর্তি হয়ে যাওয়ার পর আর হাসপাতালে থাকতে ইচ্ছে করে না। আবার ডাক্তারবাবু ছুটি বলে দিয়ে চলে গেলে তাঁরা কাউকে কিছু না জানিয়ে বাড়ি চলে যান। এক্ষেত্রে সচেতনতার অভাব কাজ করে। তবুও রোগী নিখোঁজের ঘটনা যাতে না ঘটে তা দেখা হচ্ছে।
No comments