শ্রী প্রভুপাদ অভাবনীয় ❗ মাত্র ১০ বছর ❗ বয়স ৭০-৮০
১. ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৭ সালের মধ্যে তিনি মোট ২২,০০০ পৃষ্ঠা রচনা করেন।
২. তিনি শ্রীমদ্ভাগবতের ১৮,০০০ শ্লোকের অনুবাদ করেন এবং প্রতিটি শ্লোকের তাৎপর্য প্রদান করেন।
৩. প্রতিদিন যদি পাঠক একটি শ…
১. ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৭ সালের মধ্যে তিনি মোট ২২,০০০ পৃষ্ঠা রচনা করেন।
২. তিনি শ্রীমদ্ভাগবতের ১৮,০০০ শ্লোকের অনুবাদ করেন এবং প্রতিটি শ্লোকের তাৎপর্য প্রদান করেন।
৩. প্রতিদিন যদি পাঠক একটি শ্লোক এবং সেই শ্লোকের তাৎপর্য পড়েন তাহলে ১৮,০০০ শ্লোক পড়তে সময় লাগবে ৪৯.৩১২ বছর।
৪.তিনি শ্রীমদ্ভগবদগীতার ৭০০ শ্লোক অনুবাদ এবং তাৎপর্য রচনা করেন।
৫. প্রতিদিন যদি পাঠক গীতার একটি শ্লোক এবং সেই শ্লোকের তাৎপর্য পড়েন তাহলে ৭০০ শ্লোক পড়তে সময় লাগবে প্রায় ২বছর।
৬. তিনি ১৭ খন্ডে রচিত শ্রীচৈতন্যচরিতামৃতের ১১,৫৫৫ শ্লোকের অনুবাদ করেছেন এবং প্রতিটি শ্লোকের তাৎপর্য প্রদান করেছেন যা মোট ২,১৭০ পৃষ্ঠায় রচিত।
৭. প্রতিদিন যদি পাঠক শ্রীচৈতন্যচরিতামৃতের একটি শ্লোক এবং সেই শ্লোকের তাৎপর্য পড়েন তাহলে ১১,৫৫৫ শ্লোক পড়তে সময় লাগবে প্রায় ৩১.৬ বছর। প্রতিদিন এক পৃষ্ঠা পড়তে সময় লাগবে ৫.৯বছর।
৮. তিনি চৈতন্য মহাপ্রভুর শিক্ষা, অমৃতের সন্ধানে, ভক্তিরসামৃত সিন্ধু, কপিলদেবের শিক্ষা, শ্রী ঈশোপনিষদ প্রভৃতি গ্রন্থও রচনা করেছেন।
৯. তিনি ব্যাক টু গডহেড পত্রিকা সৃষ্টি করেছেন যেটি মাসে ১ লক্ষ কপি পঠিত হয়েছিল।
১০. তিনি তাঁর শিষ্যদের উদ্দেশ্যে ৭০০ পৃষ্ঠার প্রত্র রচনা করেছিলেন যা পরবর্তীতে ৫ খন্ডের গ্রন্থ আকারে প্রকাশিত হয়।
১১. তাঁর দেওয়া শ্রীমদ্ভাগবতের ওপর ভাষণ ১১ খন্ডের পুস্তক আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
১২. তাঁর দেওয়া শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার ওপর ভাষণ ৭ খন্ডের পুস্তক আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
১৩. তাঁর কথোপকথন ৪২ খন্ডের গ্রন্থ আকারে প্রাকাশিত হয়েছে।
১৪. তাঁর অসংখ্য প্রবচন রেকর্ডিং আকারে ধারণ করা হয়েছে।
১৫. এসবের পাশাপাশি তিনি ৫০০০ ব্যক্তিকে কৃষ্ণভাবনামৃতে দীক্ষা প্রদান করেছেন।
এই সমস্ত অবিশ্বাস্য মহৎ কাজ তিনি করেছিলেন মাত্র ১০ বছরে, ৭০-৮০ বছর বয়সের মধ্যে।
🙏হরেকৃষ্ণ🙏
No comments