ঠান্ডার আগে পোশাক বিতরণঠান্ডা পড়ার আগে আগে ওদের মুখে হাসি ফুটল । পুজোর পোষাক পেলেও ঠান্ডার পোষাক সবার যেমন হয়না । তবে ওদের হাসির মধ্যে পৃথক কিছু লুকিয়ে ছিল,তা বাইরে প্রকাশ পেলো । স্বত:স্ফূর্ততা,উচ্ছ্বলতা,নির্মল আনন্দ । পূর্ব মেদ…
ঠান্ডার আগে পোশাক বিতরণ
ঠান্ডা পড়ার আগে আগে ওদের মুখে হাসি ফুটল । পুজোর পোষাক পেলেও ঠান্ডার পোষাক সবার যেমন হয়না । তবে ওদের হাসির মধ্যে পৃথক কিছু লুকিয়ে ছিল,তা বাইরে প্রকাশ পেলো । স্বত:স্ফূর্ততা,উচ্ছ্বলতা,নির্মল আনন্দ । পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ১৭ টি হোমের ৮৪০ জন অসহায় শিশু,দিব্যাঙ্গ'র মুখে সেই হাসি ফোটাল হলদিয়ার ভবানীপুর বাবাজী বাসা অগ্রগামী সংঘ । সন্ধ্যায় হলদিয়া মঞ্জুশ্রী মোড় লাগোয়া কুমারচন্দ্র জানা প্রেক্ষাগৃহে "আলোর বেণু" নামে অনুষ্ঠানে প্রত্যেকের হাতে পুজোর জামা,প্যান্ট তুলে দেওয়া হয়েছে । নন্দীগ্রামের সোনালী হোম থেকে আসা পূর্ণিমা সরকার,কংবা কাঁথির তপোবন শিশু আবাস থেকে আসা মাণিক সেন রীতিমতো আবেগাপ্লুত । একজন তো বলেই ফেলল,"কত দিন পর ঠান্ডার পোষাক পেলাম ।" বলেই এক গাল হাসি । এই হাসি ফোটানোর সহযোগী হয়েছে হলদিয়া পেট্রোকেমিক্যালস,হলদিয়া রিফাইনারি,এজিস ভোপাক টার্মিনাল লিমিটেড,টিআইএমএল এবং সিআইএসএফ হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স ইউনিট । জেলা প্রশাসন এবং বিভিন্ন শিল্প সংস্থার পদস্থ কর্তারা উপস্থিত ছিলেন ।
No comments