Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

কালবৈশাখী ঝড় 24 ঘন্টা কেটে গেলেও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছে না এলাকার মানুষ

কালবৈশাখী ঝড় 24 ঘন্টা কেটে গেলেও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছে না এলাকার মানুষ24 ঘন্টা কেটে গেলেও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছেন না এলাকার বাসিন্দারা তাই নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা দীঘা শহরের থেকে দুই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত দক্…

 



কালবৈশাখী ঝড় 24 ঘন্টা কেটে গেলেও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছে না এলাকার মানুষ

24 ঘন্টা কেটে গেলেও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছেন না এলাকার বাসিন্দারা তাই নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা দীঘা শহরের থেকে দুই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত দক্ষিণ শিমুলিয়া গ্রাম। টাসফরমা বিকল হয়ে যাওয়ার জন্য এই সমস্যা বলে স্থানীয় মানুষরা জানিয়েছেন।বিদ্যুৎ না থাকায় কার্যত অচল হয়ে পড়েছে এলাকার বাসিন্দারা। গতকাল দুপুর থেকে বিদ্যুৎ না থাকায় খাবারের জল পাচ্ছেননা । মোবাইলের চার্জ সমস্যায় পড়তে হচ্ছে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূর থেকে সাইকেলে করে খাবারের জলকে বই নিয়ে আসতে হচ্ছে মোবাইলে যোগাযোগ করতে না পারার জন্য কাজের সমস্যা হচ্ছে। বিদ্যুৎ না থাকায় সমস্যা যেমন পড়তে হচ্ছে এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা , তেমনি ভাবে  বেশকিছু ভাড়াটিয়ারা থাকেন তাদের কেউ সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।  হচ্ছে তেমনি ক্ষোভে ফুঁসছেন এলাকার বাসিন্দারা ।বিদ্যুৎ দপ্তরে জানিয়েও কোনো কাজ হয়নি বলে তারা জানাচ্ছেন। তাদের অভিযোগ বিদ্যুৎ দপ্তর কে মাসে মাসে মোটা টাকা দিন গুণতে হয় কিন্তু বিদ্যুৎ পরিষেবা না থাকলে সেখানে জানাতে গেলে কোন হেলদোল থাকেনা কর্মীদের। বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটনাটি তাদের জানালেও  তারা এই ব্যাপারটিকে গড়িমসি করছেন। কেউ কেউ আবার দেড় কিলোমিটার দূর থেকে সাইকেলে করে খাবারের জল বয়ে নিয়ে আসছেন। বিদ্যুৎ দপ্তরে কর্মী বলেন দু-তিনদিন না গেলে জিনিসটি ঠিক করা যাবে না কেউ কেউ আবার জেনারেটর ভাড়া করে নিয়ে এসে বাড়িতে ফ্যান কিংবা লাইভ চালু করছেন বলে জানা গেছে। অনেকেই জানান তাদের পক্ষে জেনেটার ভাড়া করা সম্ভব নয় এবং এটি একটি ব্যয়বহুল ব্যাপার। তবে কবেই বিদ্যুৎ পরিষেবা পাবেন এলাকার বাসিন্দারা তাই নিয়ে কিন্তু অপেক্ষায় রয়েছেন সেই সঙ্গে ক্ষোভে ফুঁসছেন।  । তবে পর্যটন শহর দিঘার কাছাকাছি যদি এই সমস্যা হয় বিদ্যুতের তাহলে অন্যান্য জায়গায় কী হবে তা নিয়ে কিন্তু একটা প্রশ্ন চিহ্ন থেকে যাচ্ছে। স্থানীয় মানুষের কথায় ছোট বাচ্চাদের ফ্যানের হওয়ার পরিবর্তে হাত পাখা চালিয়ে রাত্রে ঘুমাতে হচ্ছে বাথরুমে জলের সমস্যা স্নান করা সমস্যা থেকে শুরু করে সব কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এলাকার বাসিন্দাদের।

No comments