কৃষ্ণার্জুন ঘাটে মহালয়ায় তর্পণ মহালয়ায় তর্পণ করতে ভিড় জমল রূপনারায়ণ এবংহলদি নদীর ঘাটে। শনিবার সকালে তমলুক শহরের স্টিমার ঘাট,দক্ষিণ চড়া শঙ্কর আড়া এবং নন্দকুমার এলাকার দনিপুরেরূপনারায়ণের ঘাটে ভোর থেকে প্রচুর মানুষ ভিড় করে…
কৃষ্ণার্জুন ঘাটে মহালয়ায় তর্পণ
মহালয়ায় তর্পণ করতে ভিড় জমল রূপনারায়ণ এবং
হলদি নদীর ঘাটে। শনিবার সকালে তমলুক শহরের স্টিমার ঘাট,
দক্ষিণ চড়া শঙ্কর আড়া এবং নন্দকুমার এলাকার দনিপুরে
রূপনারায়ণের ঘাটে ভোর থেকে প্রচুর মানুষ ভিড় করে। রূপনারায়ণে
নেমে পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করেন বহু পুরুষ-মহিলা। নন্দকুমারের
নরঘাটের কাছে হলদি নদী এবং ময়নায় তাঁসাই নদীর ঘাটে তর্পণের
জন্য আসেন বহু মানুষ। মহালয়া উপলক্ষে এদিন শহরের বিভিন্ন
পুজোর উদ্যোক্তারা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। তমলুক রাজ
ময়দানের আদি তাম্রলিপ্ত সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির তরফে
শারদীয়া গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তমলুকের সুবর্ণজয়ন্তী
ভবনে এদিন দুঃস্থদের বস্ত্র বিতরণ করা হয়। পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু
অধিকারীর উদ্যোগে শহরের দু'হাজার দুঃস্থ মানুষকে বস্তু দেওয়া
হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তমলুকের পুরপ্রধান রবীন্দ্রনাথ
সেন, উপ-পুরপ্রধান দীপেন্দ্রনারায়ণ রায় সহ পুরসভার কাউন্সিলাররা।
হলদিয়া টাউনশিপে হলদি নদীর ঘাটেও ভিড় ছিল যথেষ্ট। তবে
আকাশের মুখ ভার থাকায় এবং সকাল থেকেই নাগাড়ে বৃষ্টির ফলে
এদিন ভোরে ভিড় ছিল তুলনায় কম। বেলা বাড়লে ভিড় বাড়ে
হুগলি নদীর তীরে পিতৃতর্পণের জন্য দুটি ঘাট রয়েছে। একটি সপ্তপর্ণী
ঘাট, অন্যটি মণিকাঞ্চন ঘাট। দু'টি ঘাটেই ভিড় সামাল দিতে কড়া
পুলিশি প্রহরা ছিল। নদী পথে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকেও ছোট
স্পিডবোটে পাহারা দিতে দেখা যায়। ছিল পুলিশি লঞ্চের টহলও
No comments