আবার,হলদিয়া থেকে উদ্ধার হলো মৃত ব্যক্তির দেহ
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শিল্পশহর হলদিয়া মাখন বাবুর বাজার সংলগ্ন ভারত পেট্রোলিয়াম পাম্পের পিছনে হেলিপ্যাড ময়দানে এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখে। এলাকার মানুষ খবর দেয় স্থানীয় টাউনশিপ থান…
আবার,হলদিয়া থেকে উদ্ধার হলো মৃত ব্যক্তির দেহ
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শিল্পশহর হলদিয়া মাখন বাবুর বাজার সংলগ্ন ভারত পেট্রোলিয়াম পাম্পের পিছনে হেলিপ্যাড ময়দানে এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখে। এলাকার মানুষ খবর দেয় স্থানীয় টাউনশিপ থানায়।
সূত্রের খবর, আজ ২৮ এপ্রিল সকাল ৬:৩০ টা নাগাদ হলদিয়া থানার অন্তর্গত ২৮নং ওয়ার্ড টাউনশিপ থেকে এক ব্যাক্তির মৃত দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
বিজ্ঞাপন- কাজের খবর
বিশেষ সূত্রে জানা যায়, নাম- কানাই লাল দাস বয়স আনুমানিক ৭০ বাড়ি-ব্রজনাথচক ওয়ার্ড নং ২২,
গত কাল থেকে উক্ত ব্যাক্তি নিখোঁজ ছিলেন। তার শরিরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে ঘটনা স্থলে হলদিয়া থানার পুলিশ পৌঁছেছে । বাড়ির লোকজন বডি সনাক্ত করেছে। পুলিশ বডি ময়না তদন্তের জন্য নিয়ে গেছেন।
হলদিয়া পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা কানাইলাল দাস গতকাল থেকে নিখোঁজ ছিলেন। মৃত ব্যক্তিটির দেহে আঘাতের চিহ্ন ছিল। হেলিপ্যাড ময়দান থেকে মৃত ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করার ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তির পরিবারের লোকজন থানায় এসে উপস্থিত হন। হলদিয়া পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা অমিত কুমার দাস মৃত ব্যক্তিটিকে সনাক্তকরণ করে পুলিশের সামনে বলেন উনি আমার বাবা, নাম কানাইলাল দাস। গতকাল থেকে আমার বাবা নিখোঁজ ছিলেন। আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করে দেখেছি কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। হলদিয়া নিউজ টুডে পত্রিকার পক্ষ থেকে অমিত দাস এর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে উনি বলেন, আমার বাবা হলদিয়া ইন্ডিয়ান অয়েল রিফাইনারির O.M.S দপ্তরের ডেপুটি ম্যানেজার পদ থেকে ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অবসর গ্রহণ করেন। বাবার মৃতদেহটিকে দেখে অমিত দাস বলেন ,কে বা কাহারা বাবাকে খুন করেছে । মৃত কানাইলাল দাস এর শরীরের কতগুলি বিষয় সনাক্তকরণ করে অমিত দাস জানিয়েছেন, এই মৃত্যুটা বাবার স্বাভাবিক নয়।
পুলিশ এই খুনের তদন্তে নেমেছে।
No comments