কলকাতার পিজি হাসপাতালের বেডে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন নন্দকুমার শ্রীকৃষ্ণ পুর হাই স্কুলের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী স্বপ্না কপাট।
কলকাতার পি জি হাসপাতালে মারা গেলেন নন্দকুমার থানার অন্তর্গত শ্রীকৃষ্ণ পুর হাই ( উ: মা: )স্কুলের এ বছরে…
কলকাতার পিজি হাসপাতালের বেডে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন নন্দকুমার শ্রীকৃষ্ণ পুর হাই স্কুলের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী স্বপ্না কপাট।
কলকাতার পি জি হাসপাতালে মারা গেলেন নন্দকুমার থানার অন্তর্গত শ্রীকৃষ্ণ পুর হাই ( উ: মা: )স্কুলের এ বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী স্বপ্না কপাট। পিজি হাসপাতালের বিশিষ্ট চিকিৎসক গনেরা স্কুল ছাত্রী স্বপ্নাকে বাঁচাতে পারলেন না। স্বপ্নার মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়া হলো না । স্বপ্না - স্বপ্ন দেখেছিলেন সে মাধ্যমিকে ভালো রেজাল্ট করবে ।উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হবে ।তার সমস্ত স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেল গতকাল রাত্রি ১১ টায় সময় হাসপাতালের বেডে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। কান্নায় ভেঙে পড়েছে স্বপ্না কপাটের বাবা-মা পুরো পরিবার থেকে শুরু করে আত্মীয়-স্বজনেরা। গতইং ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২, সোমবার দুপুর ২টার সময় তিন বান্ধবী মিলে একসাথে বাড়ী থেকে খাওয়া-দাওয়া করে বেরিয়েছিল স্কুলে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার Admid কার্ডের জন্য। হলদিয়া মেচেদা রাজ্য সড়কের বাস রাস্তার ধারে শ্রীকৃষ্ণ পুর হাই স্কুল টি নির্মিত হয়েছে। স্কুলের গেটে ঢুকবার সময় নন্দকুমার থেকে আসা মেচেদা গামী একটি গ্যাস সিলিন্ডার বোঝাই লরি তিনজন স্কুল ছাত্রীকে ধাক্কা মারে। গুরুতরভাবে তারা জখম হয়। তাদেরকে প্রথমে তমলুক সদর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে কলকাতার পিজি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। একজনকে দুদিন পরে ছেড়ে দেয় চিকিৎসকগণ। আরেকজন স্কুলছাত্রী কেয়া পাত্র, বাড়ি নন্দকুমার থানার বাসুদেবপুর গ্রামে। সে মৃত্যুর সাথে লড়াই করছে পিজি হাসপাতালের বেডে। বলে জানিয়েছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক কল্যাণ ব্রত পাত্র। তার বাবা-মার সাথে যোগাযোগ করা হলে ।তারা কোনো কিছুই উত্তর দিচ্ছেন না । শুধুএকটাই কথা স্বপ্না আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। আর তার মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়া হলো না।
No comments