কেন্দ্রীয় সরকারের ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ কর্মসূচির সমস্ত টাকা বিজ্ঞাপনে খরচ হয়েছে- মন্ত্রী

কেন্দ্রীয় সরকারের ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ কর্মসূচির সমস্ত টাকা বিজ্ঞাপনে খরচ হয়েছেকেন্দ্রীয় সরকারের ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ কর্মসূচির সমস্ত টাকা বিজ্ঞাপনে খরচ হয়েছে। উপভোক্তারা কোনও উপকার পায়নি। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সর…

 

কেন্দ্রীয় সরকারের ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ কর্মসূচির সমস্ত টাকা বিজ্ঞাপনে খরচ হয়েছে

কেন্দ্রীয় সরকারের ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ কর্মসূচির সমস্ত টাকা বিজ্ঞাপনে খরচ হয়েছে। উপভোক্তারা কোনও উপকার পায়নি। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার রাজ্যে সাড়ে ৬হাজার কোটি টাকা কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে বিতরণ করেছে। সোমবার হলদিয়ায় তৃণমূল যুব কংগ্রেসের এক সভায় দুই সরকারের কাজের তুলনা করে একথা বলেন রাজ্যের সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র। 

মন্ত্রী বলেন, যে মেয়েরা স্কুল কলেজ ছেড়ে দেবে ঠিক করেছিল, তারা এখন কন্যাশ্রীর টাকা হাতে পেয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু কন্যাশ্রী নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের এরকম ৭৪টি প্রকল্প করোনার সঙ্কটের সময়েও সমানভাবে চলছে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালুর পর গ্রামের মহিলাদের হাতে নগদ টাকা এসেছে। তাঁরা ব্যাঙ্কে নিয়মিত ভিড় করছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে প্রকল্পগুলি চালু করেছেন, তা নিচুতলার মানুষের প্রয়োজনের কথা ভাবনাচিন্তা করেই। কেন্দ্রীয় সরকার ঠিক তার উল্টো পথে হেঁটে বারবার হোঁচট খাচ্ছে। কৃষিবিল প্রত্যাহার থেকে এনআরসি সর্বত্রই একই চিত্র। এদিন দুর্গাচকের তালপুকুরে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের তমলুক সাংগঠনিক জেলার কেন্দ্রীয় অফিসের সূচনা করেন মন্ত্রী। একই সঙ্গে কোভিড সচেতনতা শিবির করে ১০হাজার মাস্ক বিতরণ, হাসপাতালে রোগীদের ফল বিতরণ করা হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক দাস, বিধায়ক তিলক চক্রবর্তী প্রমুখ।