মৎস্য বন্দর ঘিরে চাঁদা ও তোলা সমাজবিরোধী কার্যকলাপ বন্ধ করা সহ পেটুয়া মৎস্য বন্দরের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি সহ জেলা পর্যায়ের প্রশাসনিক সভা
এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য বন্দর দেশপ্রাণ ব্লকের পেটুয়া দ…
মৎস্য বন্দর ঘিরে চাঁদা ও তোলা সমাজবিরোধী কার্যকলাপ বন্ধ করা সহ পেটুয়া মৎস্য বন্দরের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি সহ জেলা পর্যায়ের প্রশাসনিক সভা
এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য বন্দর দেশপ্রাণ ব্লকের পেটুয়া দেশপ্রাণ মৎস্য বন্দর এলাকায় মাঝদরিয়া থেকে শুকনো মাছ সংগ্রহ নিয়ে শুটকি মাছের ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিরোধ নিরসন, দেশপ্রাণ মৎস্য বন্দরে ট্রলার থেকে সংগৃহীত মাছের অক্সান চালু করা, পেটুয়া মৎস্য বন্দর যাওয়ার রাস্তা সংষ্কার, পর্যাপ্ত অালোর ব্যবস্হা করা,মৎস্য বন্দরের পরিকাঠামোর সম্প্রসারণ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের প্রশাসনিক সভা অায়োজিত হয়। রাজ্য সরকারের মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি র উদ্যেগে এই সভা অায়োজিত হয়।তবে শারিরীক অসুস্থতার কারণে মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি সভায় উপস্থিত থাকতে পারেন নি। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক উত্তম বারিক, প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন, কাঁথি মৎস্যজীবি উন্নয়ন সমিতির সভাপতি অামিন সোহেল, এডিএফ( মেরিন) সুরজিৎ বাগ, দেশপ্রাণ মৎস্য বন্দরের স্পেশাল অফিসার অরিন্দম সেনগুপ্ত, শঙ্করপুর মৎস্য বন্দরের স্পেশাল অফিসার বিশ্বরূপ বসু,জুনপুট কোস্টাল থানার সেকেন্ড অফিসার কমল বারুই,পেটুয়াঘাট ব্যবসায়ী সমিতির অজয় সাহু ও বিমল বারিক,কসাফলিয়া মৎস্য খটীর দেবাশীষ ভূঞ্যা ও শঙ্কর বারিক,নিজকশবা মৎস্য খটীর রবীন বর,ট্রলার মালিক ইউনিয়নে পৃথ্বীরাজ পয়ড়্যা,অাবদুর রেজ্জাক খাঁন,অক্ষয় বর প্রমুখ। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিধায়ক উত্তম বারিক।বক্তারা পেটুয়া মৎস্য বন্দর ঘিরে চাঁদা ও তোলা অাদায় বন্ধ সহ সমাজবিরোধী কার্যকলাপ বন্ধ করা সহ পেটুয়া মৎস্য বন্দরের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি সহ জেলা পর্যায়ের প্রশাসনিক সভা অায়োজনের প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। মৎস্য খটী,শুকনো মাছ কেনাবেচা নিয়ে সমস্যা ও অন্যান্য বিষয়ের সমাধানের লক্ষে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব মৎস্য মন্ত্রী অখিল গিরি র অনুমোদন সাপেক্ষে দু-একদিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত অাকারে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হবে।কোন প্রকার তোলাবাজী বরদাস্ত করা হবে না বলে জানান প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন।
No comments