স্বামী বিবেকানন্দের ১৬০ তম জন্মদিনে 'চলো পাল্টাই' পরিবারের 2022 সালের প্রথম অঙ্গীকার পূরণ। সাক্ষী রইল গোটা জেলা
"লক্ষ লক্ষ দারিদ্র, নিষ্পেষিত নর-নারীর বুকের রক্ত দ্বারা অর্জিত অর্থে শিক্ষা লাভ করে এবং বিলাসিতায় আকন্ঠ…
স্বামী বিবেকানন্দের ১৬০ তম জন্মদিনে 'চলো পাল্টাই' পরিবারের 2022 সালের প্রথম অঙ্গীকার পূরণ। সাক্ষী রইল গোটা জেলা
"লক্ষ লক্ষ দারিদ্র, নিষ্পেষিত নর-নারীর বুকের রক্ত দ্বারা অর্জিত অর্থে শিক্ষা লাভ করে এবং বিলাসিতায় আকন্ঠ নিমজ্জিত থেকেও যারা হৃদয়ের কথা একটিবার চিন্তা করার অবসর পায়না তাদের আমি বিশ্বাসঘাতক বলি ।
যতদিন ভারতের কোটি কোটি মানুষ অজ্ঞানে ডুবে থাকবে, ততদিন তাদের পয়সায় নিশ্চিন্ত অথচ তাদের দিকে ফিরেও তাকায় না -এমন প্রত্যেকটি লোকেকে আমি দেশদ্রোহী মনে করি"______বিবেকানন্দ।
শুভ্রা মাইতি বলেন,স্বামী বিবেকানন্দের ১৬০ তম জন্মদিনে 'চলো পাল্টাই' পরিবারের 2022 সালের প্রথম অঙ্গীকার পূরণ। সাক্ষী রইল গোটা জেলা। একযোগে কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হলো সারাদিন ধরে। কোথাও কোনো জটলা নেই, ভিড় করে সরকারি স্বাস্থ্যবিধি লংঘন নেই, তবে ভালোবাসা ভাগ করে নেওয়ার বিরাম কিন্তু নেই। প্রকৃতি ভ্রু কুঁচকে কিছুটা ভয় দেখিয়ে ছিল। থেমে থাকেনি আমাদের 'চলো পাল্টাই' পরিবারের সক্রিয় সেনারা। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এক জায়গায় ভিড় করে শীতবস্ত্র প্রদান এর কর্মসূচি আমরা অনুষ্ঠিত করিনি। তবে অঙ্গীকার পূরণ থেকে কিন্তু পিছপাও হইনি।
আপনাদের পাঠানো ভালোবাসা যথা মর্যাদায় পৌঁছে দিলাম সেই সমস্ত মানুষদের কাছে যাদের সত্যি প্রয়োজন রয়েছে । আমরা কৃতজ্ঞ তাদের কাছে যারা আমাদের পাশে দাঁড়ালেন। আমরা কৃতজ্ঞ তাদের কাছেও যারা আমাদের এই ভালোবাসাটা ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ করে দিলেন। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হলো যে সব এলাকার সেনাপ্রধানদের সহযোগিতায় সেগুলি হল:----
সুতাহাটা, হলদিয়া পৌরসভা, হলদিয়াব্লক ,মহিষাদল, তমলুক , নন্দীগ্রাম, চন্ডিপুর,পাঁশকুড়া, মেছেদা ও বাগনান ।চলো পাল্টাই - আমি নয় আমরা।
No comments