আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ে এলাকার গাছপালা থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট ,বাড়িঘর ভেঙ্গে তছনছ গতবছর" আম্ফান " ঘূর্ণিঝড়ে এলাকার ঘরবাড়ি থেকে শুরু করে গাছপালা ভেঙে তছনছ করে দেয়। ক্ষতিপূরণের আর্থিক সাহায্যের জন্য এলাকার মানুষজন সরকার…
আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ে এলাকার গাছপালা থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট ,বাড়িঘর ভেঙ্গে তছনছ
গতবছর" আম্ফান " ঘূর্ণিঝড়ে এলাকার ঘরবাড়ি থেকে শুরু করে গাছপালা ভেঙে তছনছ করে দেয়। ক্ষতিপূরণের আর্থিক সাহায্যের জন্য এলাকার মানুষজন সরকারের কাছে অর্থাৎ স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে প্রধানের কাছে লিখিতভাবে আবেদন করে জানিয়ে ছিলেন। পরবর্তীকালে বিডিও অফিসে গিয়ে ক্ষতিপূরণের আর্থিক সাহায্যের জন্য লিখিতভাবে আবেদন করে ওজানিয়েছিলেন।
কোন কারনে আবেদনকারী অর্থাৎ বেনিফিসিয়ারি দের নামিত একাউন্টে( ডবল ) একই অংকের টাকা দু'বার করে ঢুকে যায় । পরবর্তীকালে অডিট রিপোর্টে ধরা পড়ে দুবার করে একই বেনিফিসিয়াৱিকে টাকা দেওয়ার ব্যাপারে। মহিষাদল বিডিও অফিস থেকে বেনিফিশিয়ারি দেরকে লিখিতভাবে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল একবারে টাকা আপনারা নিন ।আর একবারের টাকা সরকারকে ফেরত দিয়ে দিন । বিডিও অফিসের নোটিশ পাওয়ার সত্ত্বেও বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতের স্থায়ী বেনিফিসিয়ারি কোনরূপভাবে সহযোগিতা করে নাই। সম্প্রতি মহিষাদল ব্লক -এর চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট 9 জন বেনিফিসিয়াৱিদের নামিত ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর কে হোল্ড(Hold) অর্থাৎ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বিডিও যোগেশ চন্দ্র মন্ডল। অফিস সূত্রে এ খবর জানা যায়। মহিষাদল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ারশাখা ম্যানেজার বিশ্বজিৎ দাস বলেন, মেসেজ এসেছে বন্ধ করার খুব তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা নেব। এদের মধ্যে সতীশ সামন্ত গ্রাম পঞ্চায়েতের পাঁচজন হরিপদ পাল- 5000 টাকা, শিশির কুমার পাল -5000 টাকা ,বুদ্ধদেব বেরা -5000 টাকা, প্রদীপ কুমার ভূঁইয়া কুড়ি হাজার টাকা , নারায়ণ চন্দ- কুড়ি হাজার টাকা। কিসমত নাইকুন্ডি গ্রাম পঞ্চায়েতের অমরিয়া বিবি -গোলাম হোসেন -কুড়ি হাজার টাকা, বেত কুন্ডু গ্রাম পঞ্চায়েতের শম্পা দাস- 5000 টাকাও কার্তিক চন্দ্র বেরা- কুড়ি হাজার টাকা এবং লক্ষ্য ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের মতিলাল দাস পিতা বিশ্বরূপ- কুড়ি হাজার টাকা দুবারঢুকেছে। এইসব বেনিফিসারী দের প্রত্যেকের ডবল করে টাকা ঢুকেছে অ্যাকাউন্ট পাস বইয়ে।
No comments