Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

জানিয়ে দিল কমিশন ১৯ ডিসেম্বরই কলকাতা পুরসভা নির্বাচন,

জানিয়ে দিল কমিশন  ১৯ ডিসেম্বরই কলকাতা পুরসভা  নির্বাচনবেজে গেল কলকাতা পুরসভার ভোটের দামামা। ঘোষণা হয়ে গেল বহু প্রতীক্ষিত কলকাতা পুরভোটের নির্ঘণ্ট। প্রত্যাশা মতই আগামী ১৯ ডিসেম্বর নির্ধারিত হল ভোটের দিন। ওইদিন সকাল ৭টা থেকে বি…

 




জানিয়ে দিল কমিশন  ১৯ ডিসেম্বরই কলকাতা পুরসভা  নির্বাচন

বেজে গেল কলকাতা পুরসভার ভোটের দামামা। ঘোষণা হয়ে গেল বহু প্রতীক্ষিত কলকাতা পুরভোটের নির্ঘণ্ট। প্রত্যাশা মতই আগামী ১৯ ডিসেম্বর নির্ধারিত হল ভোটের দিন। ওইদিন সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে ১৪৪টি ওয়ার্ডের ভোটগ্রহণ। মোট ১৭০৭টি কেন্দ্রের ৪৭৪২ টি বুথে অনুষ্ঠিত হবে এই ভোটগ্রহণপর্ব। তবে গণনার দিন জানায়নি নির্বাচন কমিশন। সেটি পরে ঘোষণা করা হবে বলেই জানানো হয়েছে। আজ, বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা নাগাদ রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস সাংবাদিক সম্মেলন করে কলকাতা পুরভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেন। এর আগেই অবশ্য নিয়ম মেনে আজই সকাল ১০টায় জারি হয়ে গিয়েছিল সেই বিজ্ঞপ্তি। তাই রীতি মেনে জারি হয়ে গিয়েছে নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি। কলকাতা পুরসভার ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হলেও রাজভবনের জট না কাটায় হাওড়া পুরসভার ভোট কিন্তু এখনও বিশ বাঁও জলেই। কারণ, হাওড়া কর্পোরেশন থেকে বালি পুরসভাকে আলাদা করা জন্য আনা বিলে এখনও স্বাক্ষর করেননি রাজ্যপাল। নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, আজ থেকেই মনোনয়ন পেশ করা যাবে। মনোনয়ন পেশের শেষ দিন ধার্য হয়েছে ১ ডিসেম্বর। ২ ডিসেম্বর হবে স্ক্রুটিনি। আর ৪ ডিসেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। গণনা ২১ ডিসেম্বর, জানাল নির্বাচন কমিশন।। পরে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেই ঘোষণা করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতেই নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন আগামী ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এই গোটা নির্বাচনী প্রক্রিয়াটি। পাশাপাশি ভোটগ্রহণ পর্বে করোনা বিধি মানতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া সন্ধ্যা ৭টার পর মিছিল বা জনসভা করতেও নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে।  আরও জানানো হয়েছে, হাওড়া পুরসভা পনর্গঠন সংক্রান্ত আইনি জটিলতা থাকায় প্রথম পর্যায় শুধুমাত্র কলকাতা পুরসভার ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হচ্ছে। পরবর্তী পর্যায়ে হাওড়া সহ রাজ্যের অনান্য পুরসভার বকেয়া নির্বাচন পর্ব সম্পন্ন হবে।  

উল্লেখ্য, হাইকোর্টে পুরভোট সংক্রান্ত মামলাটি ছিল তালিকার অনেক পিছনে। ফলে শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও তা করা যায়নি। শুনানির দিন পিছিয়ে যাওয়ায় কপালে ভাঁজ বাড়ছিল রাজ্যের এবং নির্বাচন কমিশনের। আইনজীবীদের বক্তব্য, হাইকোর্টের লিখিত কোনও নির্দেশ না থাকায় কমিশনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে বাধা নেই। ভোটের দিন তারা ঘোষণা করতেই পারে। এই যুক্তিতেই ভোটের বিজ্ঞপ্তি ঘোষণার পক্ষেই ছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তাদের নিয়ম অনুযায়ী, ভোটের ন্যূনতম ২৪ দিন আগে নির্বাচনী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হয়। সেই মতো ১৯ ডিসেম্বর ভোট করতে হলে এদিনই ছিল বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের শেষ দিন। না হলে সমস্যা দেখা দিতে পারত। গতকাল হাইকোর্ট রায় না দেওয়ায় রাজ্য সরকার ও রাজ্য নির্বাচন কমিশন আলাদা ভাবে বৈঠক করে। কমিশন এ বিষয়ে আইনি পরামর্শও নিয়েছিল।

No comments