বর্তমান পরিস্থিতিতে বহু মানুষের রোজকার বন্ধ হয়ত সংসার অচল।। তারা বা তাদের ছেলেমেয়েরা তাহলে কি বঞ্চিত হবে এই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব থেকে? আর কত বছর ধরে তারা সেই পুরনো জামাতেই কাটিয়ে দেবে পুজোর দিন গুলি।। তাইতো পূর্ব মেদিনীপুরের স…
বর্তমান পরিস্থিতিতে বহু মানুষের রোজকার বন্ধ হয়ত সংসার অচল।। তারা বা তাদের ছেলেমেয়েরা তাহলে কি বঞ্চিত হবে এই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব থেকে? আর কত বছর ধরে তারা সেই পুরনো জামাতেই কাটিয়ে দেবে পুজোর দিন গুলি।। তাইতো পূর্ব মেদিনীপুরের সাংস্কৃতিক ও সমাজ কল্যাণমূলক সংস্থা মহিষাদল বিশ্বকলা কেন্দ্র, এলাকায় এলাকায় গিয়ে অসহায়-দুস্থ শিশু এবং বয়স্কদের হাতে নতুন পোশাক তুলে দিয়ে আনন্দের স্বাদ দিচ্ছে। বিশ্ব কলা কেন্দ্র সর্বদা মানুষের পাশে মানুষের সাথে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করে, কখনো অসহায় শিল্পীদের আর্থিক সহায়তা, কখনো ভবঘুরেদের শীতবস্ত্র ও খাওয়া তুলে তুলে দেয় এই ধরনের বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে নিদর্শন তারা রেখে চলেছে। সারা বছর ধরে শুধু সাংস্কৃতিক চর্চা বা শেখানো অংকন আবৃত্তি সঞ্চালনা ইত্যাদি। আগমনীতে ইচ্ছে পূরণ, দুস্থ ও অসহায় শিশু এবং বয়স্কদের কথা মাথায় রেখে, গোপালপুর গ্রামে শুভ মহালয়ায় এই অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করে পোশাক তুলে দেওয়ার কাজ তারা শুরু করেছিল কিন্তু এখন গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে তারা ছুটে চলেছে অসহায় দুস্থদের হাতে নতুন পোশাক তুলে দিতে।
বিশ্বকলা কেন্দ্রের আশা বা ভাবনা তাদের এই কর্মযজ্ঞ দেখে ভবিষ্যতে হয়তো বহু মানুষের মানবিকতা আরো বেড়ে যাবে, প্রতিটি মানুষ প্রতিটি মানুষের সুবিধা অসুবিধায় পাশে এসে দাঁড়াবে।।সমাজের প্রতি মানুষের দায় বদ্ধতা বাড়বে।
আজও বিশ্ব কলাকেন্দ্র কেশবপুর, অমৃতবেড়িয়া। গড়কৃলপুর বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে নতুন পোশাক তুলে দিল দুস্থ শিশু ও বয়স্কদের হাতে।।উৎসবের আগে নতুন পোশাক পেয়ে বেজায় খুশী এই সকল পরিবাররা।। বিশ্ব কলা কেন্দ্রের সম্পাদক বিশ্বনাথ গোস্বামীর জানান.....
No comments