চতুর্দিকে যখন দূর্গা পূজার আয়োজনের ধুম , আশাকিরণ ওয়ার্ল্ড তখন পাড়ি দিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরে। তাঁদের এবারের লক্ষ্য ছিল জয়ন্তীপুর এর অন্তর্গত দলমাদল, রায়ডাঙ্গায, খেঞ্জুরডাঙা, মুরাকাটাতে বেশ কিছু শিশু , বয়স্ক এবং প্রতিবন্ধী …
চতুর্দিকে যখন দূর্গা পূজার আয়োজনের ধুম , আশাকিরণ ওয়ার্ল্ড তখন পাড়ি দিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরে। তাঁদের এবারের লক্ষ্য ছিল জয়ন্তীপুর এর অন্তর্গত দলমাদল, রায়ডাঙ্গায, খেঞ্জুরডাঙা, মুরাকাটাতে বেশ কিছু শিশু , বয়স্ক এবং প্রতিবন্ধী ভাইবোনের হাতে পুজোর নতুন পোশাক তুলে দেওয়া। পুজোতে নতুন পোশাক আজও অনেকের কাছে নিতান্তই বিলাসিতা। তাই এবারের পুজোটা তাদের হাসি দিয়ে মণ্ডপ প্রজ্জ্বলন করার আশা নিয়ে ব্যাবস্থায় লেগে পড়েছিল আশাকিরণ ওয়ার্ল্ড স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। পঞ্চমীর সকালে আশাকিরণ ওয়ার্ল্ড টিমকে দেখা গেলো অনেক ছোট ছোট ছেলমেয়েদের, বয়স্কদের এবং প্রতিবন্ধী ভাইবোনদের হাতে পুজোর নতুন জামা তুলে দিতে। প্রায় একশো জন ভাইবোনদের হাতে পুজোর নতুন জামা কাপড় তুলে দেন তাঁরা।সবশেষে এলাকাবাসীদের মিষ্টিমুখ করিয়ে শারদোৎসবের প্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করে।এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। আশাকিরণ ওয়ার্ল্ড- এর সভাপতি সমর সামন্ত মহাশয়ের কথা তে - পুজোর খুশি ভাগ করে না নিলে সেটা আর উৎসব কিভাবে হয়ে উঠবে আমাদের কাছে। আশা করছি প্রতি বছর আমাদের এই অনুষ্ঠানের পরিধি আরো বৃদ্ধি পাবে।
সংস্থার সম্পাদক শ্রী তনয় খালুয়া মহাশয় বলেন , আমাদের জন্য এটি খুবই সংক্ষিপ্ত একটি অগ্রগতি, আমাদের আরো বড় হওয়ার উদ্দেশ্য আছে এবং পুজোর উপহার আরো বড় সংখ্যক ভাইবোনদের পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য আছে।
সংস্থার অন্যতম সদস্য এবং এই দিনের একজন মুখ্য কর্মকর্তা শ্রী অভিজিৎ দত্ত মহাশয় বলেন , "আগামী দিনে আমরা আরো দূরে ছড়িয়ে পড়তে চাই এবং মানুষের ঘরে ঘরে পুজোর এক বিন্দু আলো ঢেলে আসতে চাই।
আশাকিরণ ওয়ার্ল্ড- এর অন্যতম সদস্য পবিত্র মাইতি , মানস ভৌমিক , রঞ্জিতা ভূঁইয়া , অতনু মাইতি প্রমুখ উপস্থিত থেকে আয়োজিত নতুন বস্ত্রবিতরণ অনুষ্ঠান সুসম্পন্ন আবার এক নতুন আশার আলো প্রজ্জ্বলিত করার লক্ষ্য নিয়ে ।
No comments