পটাশপুর-২ ব্লকের বারচৌকা বেসিনের উপচে পড়া জল এবং পটাশপুর -১ ব্লক এলাকায় কেলেঘাই ও বাঘুই নদী বাঁধ ভাঙনের ভ্রূকুটি ২০০৮ সালের ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির স্মৃতি কে উস্কে দিচ্ছে। কেলেঘাই ও বাঘুই নদীর জল বিপদসীমা র উপর দিয়ে বয়ে চলেছে। পট…
পটাশপুর-২ ব্লকের বারচৌকা বেসিনের উপচে পড়া জল এবং পটাশপুর -১ ব্লক এলাকায় কেলেঘাই ও বাঘুই নদী বাঁধ ভাঙনের ভ্রূকুটি ২০০৮ সালের ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির স্মৃতি কে উস্কে দিচ্ছে। কেলেঘাই ও বাঘুই নদীর জল বিপদসীমা র উপর দিয়ে বয়ে চলেছে। পটাশপুর-ডেবরা রাস্তা জলের তলায়।পটাশপুর-১ ও ২ ব্লকের গ্রামের পর গ্রাম জলের তলায় চলে যাচ্ছে। মানুষ প্রাণে বাঁচার তাগিদে পরিবারপরিজন কে নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে চলেছেন। কেলেঘাই নদীর পাড় অাইমা বড়বড়িয়া, তালাডিহা,সেলমাবাদ ও তালচিটকিনী - এই চার জায়গায় ভাঙনের মুখে দাঁড়িয়ে আছে। বাঁধের উপর সিমেন্ট বস্তায় বালি ভরে সেচ দপ্তর ভাঙন রোধের মরিয়া চেষ্টা করে চলেছেন দিনরাত। নাছোড় বৃষ্টি সমস্যা কে অারো সঙ্কটময় করে তুলছে।পটাশপুরের বিধায়ক উত্তম বারিক বন্যা কবলিত এলাকার মানুষজনের পাশে দাঁড়াতে মরিয়া চেষ্টা করে চলেছেন। প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন বলেন কেলেঘাই- কপালেশ্বরী নদী সংষ্কারের পরবর্তী সময়ে ঢেউভাঙা - লাগলকাটা অংশে পলি জমে অাবার কেলেঘাই নদীর নাব্যতা কমেছে। তাতেই অারো বিপত্তি বেড়েছে। বন্যা পরিস্থিতি জটিল অাকার ধারন করেছে। রাজ্য সরকারের সেচ মন্ত্রী ডঃ সৌমেন মহাপাত্র কে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়ে যুদ্ধকালীন গতিতে নদী বাঁধ মেরামতি ও ঢেউভাঙা-লাঙ্গলকাটা অংশে নদীর পলি সরানোর ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য অাবেদন জানিয়েছেন।
No comments