রাজ্য জুড়ে চলছে শাসক বিরোধী টানা পড়েন ভোট থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত ,রাস্তা থেকে ভ্যাকসিন এরই মাঝে অভিনব পন্থা শাসক শিবিরের সভাপতি বদল করো না হলে অনুমতি নয়। দীর্ঘ ২০ বছরের ক্লাবের সভাপতি পদে বসে আছেন বর্তমান রাজ্যের বিরোধী দ…
রাজ্য জুড়ে চলছে শাসক বিরোধী টানা পড়েন ভোট থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত ,রাস্তা থেকে ভ্যাকসিন এরই মাঝে অভিনব পন্থা শাসক শিবিরের সভাপতি বদল করো না হলে অনুমতি নয়।
দীর্ঘ ২০ বছরের ক্লাবের সভাপতি পদে বসে আছেন বর্তমান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
আর ঠিক কোন কারণে অনুমতি দিয়ে ও তা প্রত্যাহার করলো সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারী তাও মাত্র আড়াই ঘন্টার ব্যবধানে এই
অনুমতি প্রত্যাহার করে নিল সেচ দপ্তর।
সমগ্র বিষয় নিয়ে শুরু হয়েছে প্রাণ কেন্দ্রে গুঞ্জন । গোটা বিষয়টিতে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ছায়া দেখছেন স্থানীয়রা।
" তবে এই রাজনৈতিক বাধার কাছে মাথা নোয়াতে নারাজ পুজো উদ্যোক্তা কাঁথির চৌরঙ্গী রিক্রিয়েশন ক্লাবের সভ্যবৃন্দরা সম্পাদক তুষার দাস বলেন, গত ১৯ আগস্ট অনুমতি আবেদনে সারা দিয়ে পত্র দেন আবারো ফোন করে সেই পত্র ত্রুটি পূর্ণ বলে ফেরৎ চান আধিকারিক । এবং মৌখিক ভাবে জানান মিলতে পারে অনুমতি কিন্ত সারাতে হবে সভাপতিকে তখনই আপত্তি জানিয়ে বেরিয়ে আসি এবং
পুজোর অনুমতি আদায়ে দ্বারস্থ হয়েছি মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টের দেখি কি হয়,পূর্ণ আস্থা নিয়ে এসেছি"।
বর্তমান বিচার ব্যবস্থার হাতেই আপাতত ঝুলে চৌরঙ্গী রিক্রিয়েশনের দুর্গাপুজোর ভবিষ্যৎ।
১৯৯৮ সাল থেকে দুর্গাপুজো করে আসছে সরকারি ভাবে রেজিস্টার এই ক্লাব। বাম আমলে ২০০৭ সাল থেকে সেচ দপ্তরের ক্যাম্পাসে হয়ে আসছে তাদের পুজো। একাধিকবার সেরা পুজোর সরকারি শিরোপাও পেয়েছে এই ক্লাব। তাহলে এবার কেন পুজোর অনুমতি দেওয়া হল না !
এ কোন খেলা
জানা যাচ্ছে, পুজোর অনুমতি চেয়ে ৫ হাজার টাকার ড্রাফট সহ আবেদনপত্র জমা করা হয়েছিল সেচ দপ্তরের কাঁথি ডিভিশনের মুখ্য বাস্তুকারের কাছে। সেই আবেদন মঞ্জুর করে পুজোর অনুমতিও দেওয়া হয়েছিল তাদের। অভিযোগ, পরে কৌশলে সেই অনুমতিপত্র প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
"এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমর সাথে কথা বলতে চাননি
পূর্ব মেদিনীপুর সেচ ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের।"
"এ বিষয়ে পটাশপুরের বিধায়ক ও প্রাক্তন কাঁথি শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি উত্তম বারিক বলেন ,এই ঘটনার খবর কানে এসেছে অনুমতি দিয়ে প্রত্যাহার করার কথা শুনেছি তবে সঠিক তথ্য নেই খবর নিচ্ছি পরে জানাবো"
No comments