কোভিড 19 এর জন্য লকডাউন আর তার জন্যই রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকার বিনা পয়সায় রেশনের ব্যবস্থা করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এই সময়কালে যাদের রেশন কার্ড হয়নি অর্থাৎ খাদ্যসাথী কাড পায়নি তাদের জন্য রাজ্য সরকার দুয়ারে সরকারের মধ…
কোভিড 19 এর জন্য লকডাউন আর তার জন্যই রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকার বিনা পয়সায় রেশনের ব্যবস্থা করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এই সময়কালে যাদের রেশন কার্ড হয়নি অর্থাৎ খাদ্যসাথী কাড পায়নি তাদের জন্য রাজ্য সরকার দুয়ারে সরকারের মধ্য দিয়ে নতুন করে খাদ্যসাথী কাড সংগ্রহ করার ব্যবস্থা করেছেন। কার্ড থাকা সত্ত্বেও খাদ্যসাথী রেশনের চাল গম আটা পাইনি প্রায় দু'মাস এই অভিযোগ দায়ী করলেন তমলুক থানার অন্তর্গত মাতঙ্গিনী পঞ্চায়েত সমিতি এলাকার কয়েকজন মানুষ। তাঁরই পরিপ্রেক্ষিতেই সরোজমিনে তদন্তে গেলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ সিরাজ খান।
ঘটনা ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক থানার শহীদ মাতঙ্গিনি পঞ্চায়েতে সমিতির অন্তর্গত পদুম পুর সমবায় সমিতির রেশন দোকান থেকে প্রায় দুমাস ধরে বেশ কিছু মানুষ রেশন পাচ্ছেন না রেশন কার্ড থাকা সত্ত্বেও। কয়েকজন গ্রাম বাসি পূর্বমেদিনীপুর জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক সিরাজ খানের কাছে অভিযোগ জানান।
অভিযোগের নিরিখে তিনি সরেজমিনে তদন্তে জান। রেশন ডিলার কে রেশন দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং এক সঙ্গে তিন মাসের রেশন দেওয়ার নির্দেশ ও দেন। তিনি বলেন রাজ্যের সরকার মা মাটি মানুষের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপাময় রাজ্যবাসীকে বিনা পয়সায় রেশনে চাল গম আটা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন । যাদের এই সময়কালে খাদ্যসাথী রেশন কার্ড নেই তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করে নতুন করে রেশন কার্ডের ব্যবস্থা করেছেন। কিছু অসাধু (রেশন ডিলার )ব্যবসায়ী তারা রাজ্যের মা মাটি মানুষের সরকার নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছেন।
No comments