"
এবার তৃণমূল কংগ্রেসের ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন’ নিয়ে উঠল বিতর্ক। কাঁথি পোষ্ট অফিসে মেড়ে ৯ আগস্ট সভায় বক্তব্য রাখার সময় তৃণমূলের নেতা কৌস্তব রায় মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যদিও এ বিষয়ে কটাক্ষ করত…
"
এবার তৃণমূল কংগ্রেসের ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন’ নিয়ে উঠল বিতর্ক। কাঁথি পোষ্ট অফিসে মেড়ে ৯ আগস্ট সভায় বক্তব্য রাখার সময় তৃণমূলের নেতা কৌস্তব রায় মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যদিও এ বিষয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি নেতৃত্বরা।
তৃণমূল নেতা কৌস্তব রায় বক্তব্যতে শেষে বলেন ‘ ইনকিলাব ‘। আর এই বক্তব্যকে ঘিরে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিজেপি নেতা তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ কনিষ্ক পণ্ডা। তার অভিযোগ, “বিভিন্ন জায়গায় বিজেপিকে মিছিল করতে দেওয়া হয়নি। বিজেপি দফতর থেকে যে মশাল মিছিল বের হয়েছিল পুলিশ সেটা বন্ধ করে দিয়েছে। উল্টো দিকে কাঁথি শহরের দুটি তৃণমূল গোষ্ঠী মিছিল করল। তাহলে কেনো বিজেপিকে মিছিল করতে দেওয়া হল না?”
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ কনিষ্ক পণ্ডা অভিযোগ করে বলেন, “তৃণমূলের মিছিল দুটো একটা সকাল আরও একটি বিকালে বেরিয়েছিল। বিকালের মিছিলে প্রচুর মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। মুখে মাস্ক ছিল না। কোভিড বিধি মানা হয়নি। মাইক বাজিয়ে মিছিল করা হয়। গ্রাম থেকে মিছিল করে নিয়ে আসা হয়েছে। কোন কোভিদ বিধি মানা হল না?”
তিনি বলেন, “ভূয়ো আই পি এস, ভূয়ো সি আই ডি পর এবার কি ভুয়ো নেতা দেখতে হবে দেখছি। একটা অদ্ভুত জিনিস দেখলাম, একটা ভুয়ো নেতা। তিনি তৃণমূল নাকি সিপিএমের সেটাই বুঝলাম না। ভুয়ো ডাক্তার, ভুয়ো আইপিএস পর এবার কাঁথি শহরে এসেছে ভুয়ো নেতা।”
তিনি আরও কটাক্ষ করে বলেন, “ভুয়ো নেতার নাম হল কৌস্তব রায়। কিছুদিন আগেই ব্যাঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করে জেলে গিয়েছিলেন। তিনি হঠাৎ বক্তৃতা দিতে গিয়ে বলছেন ইনকিলাব। এইসব জালি নেতাদের তৃণমূল যে পরিস্থিতির কোনো তৈরি করছে, সেটা বারে বারে প্রমাণিত হচ্ছে। জালি বলে জানি রাজনৈতিক পরিচয় কি জানি না।”
No comments