চাষের মুরসুম শুরু হয়েছে।পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় আত্মা প্রকল্পে একটি কৃষকের মেঠো পাঠশালা বা ফ্রাম স্কুল শুরু হয়েছে।সেখানে আমন ধান বর্তমান সময়ে সময় উপযোগী কীভাবে বিজ্ঞান ভিত্তিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে যাতে ভালো ফলন পাওয়া যায়।সেজন্য…
চাষের মুরসুম শুরু হয়েছে।পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় আত্মা প্রকল্পে একটি কৃষকের মেঠো পাঠশালা বা ফ্রাম স্কুল শুরু হয়েছে।সেখানে আমন ধান বর্তমান সময়ে সময় উপযোগী কীভাবে বিজ্ঞান ভিত্তিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে যাতে ভালো ফলন পাওয়া যায়।
সেজন্য কৃষকদের হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।এখানে মূলত সার প্রয়োগ,চারা রোপণ,রোগ-পোকা নিয়ন্ত্রণ কীভাবে করা হবে তা নিয়ে আলোচনা করা হল।শুক্রবার কোভিড বিধি মেনে ৩০ জন কৃষক উপস্থিত ছিলেন।কৃষকের স্বর্নিভর এবং তাদের রোজকার বিভিন্ন দিক থেকে বাড়ানোর লক্ষ্যে আত্মা বিভিন্ন পরিকল্পনা নেয়।সারাবছর ধরে বিভিন্ন কাজকর্ম চলতে থাকে।২০২১-২২ অর্থ বর্ষে প্রায় ৬০ লক্ষ্য টাকা এসেছে।প্রত্যেকটি ব্লকে ব্লকে ইতিমধ্যেই তা দেওয়া হয়েছে।এবং তারা বেশ কিছু কাজ শুরু করেছে।মূলত প্রাণী পালনের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে।যে গুলির বাজেরে ভালো চাহিদা রয়েছে।কড়কনাথ মুরগী,পাবদা,চিতল সহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এইসব চাষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।এর পাশাপাশি কৃষকরা যাতে বাড়িতেই ডিম ফোটাতে পারে সেজন্য ইনগ্ৰুবেটর যন্ত্র দেওয়া হয়েছে।যাতে তারা খুব সহজেই ডিম ফুটিয়ে হাঁস,মুরগীর ছানা তৈরি করে বাজারজাত করতে পারে ফলে রোজকার হবে এবং বাড়িতেও পুষতে পারে।
এগুলো দেওয়ার পাশাপাশি সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কিনা তার জন্য বিভিন্ন ব্লক ভিত্তিক কমিটি করে কাজ দেখভাল করা হচ্ছে।এর পাশাপাশি সম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের জেরে দুয়ারে ত্রাণ প্রকল্পে রাজ্য সরকার এবার একদম আলাদাভাবে এবং নতুন উদ্যোমে কাজ শুরু করেছে।জেলার প্রত্যেকটি দপ্তরে যা যা ক্ষতি হয়েছে তা সঠিক ভাবে খতিয়ে দেখে প্রত্যেক ক্ষতিগ্রস্তদের প্রাপ্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া শুরু হয়েছে। আজকে সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি মুখ্য আধিকারিক মৃণাল কান্তি দাস উপস্থিত ছিলেন হলদিয়া উন্নয়ন ব্লক আধিকারিক দেবায়ন চক্রবর্তী এবং ব্লকের অন্যান্য কৃষি আধিকারিক বৃন্দ।
No comments