নানুর শহীদ দিবস পালিত হয়।আজ সেই ঐতিহাসিক দিন ২৭ জুলাই । নানুরে সুচপুর গ্রামে সিপিএম হার্মাদ বাহিনী দ্বারা তর তাজা তৃনমুল কংগ্রেস এর ১১ জন কর্মী শহীদ হয়েছিলেন ।।তাই নানুর দিবস এ সকল শহীদ দের জানাই শ্রদ্ধা ও প্রণাম।শেখ নিজাম,রসুল…
নানুর শহীদ দিবস পালিত হয়।আজ সেই ঐতিহাসিক দিন ২৭ জুলাই । নানুরে সুচপুর গ্রামে সিপিএম হার্মাদ বাহিনী দ্বারা তর তাজা তৃনমুল কংগ্রেস এর ১১ জন কর্মী শহীদ হয়েছিলেন ।।তাই নানুর দিবস এ সকল শহীদ দের জানাই শ্রদ্ধা ও প্রণাম।শেখ নিজাম,রসুল বক্স,সবুর শেখশেখ সালামাত,হরাই শেখ,সরণ মিটি,সফিকুল শেখশেখ শফিক,আশরাফ শেখসাইফুর শেখ,শেখ আলি হোসেন। তাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে আজকের দিন পালিত হয়।পূর্ব মেদিনীপুর জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি আজগর আলি (পল্টু) এর আয়োজনে। প্রসঙ্গত,২০০০ সালের ২৭শে জুলাই বীরভূম জেলার সুচপূরের নানুরে চার বিঘা জমিতে চাষের অধিকার নিয়ে সিপিআইএম কর্মীদের সঙ্গে তৃণমূল কর্মীদের গন্ডগোল হয়। ১১ জন তৃণমূল সমর্থক খেতমজুরকে খুন করা হয়। এই সংঘাত সাম্প্রতিক কালের এক অন্যতম রাজনৈতিক সংঘাত হিসেবে পরিচিত। ওই গণহত্যার পরে নানুরের বাসপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় শহিদ বেদি তৈরী করে ‘শহীদ দিবস’পালনের আয়োজন করেন তখনকার বিরোধী নেত্রী বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।২০১০ সালে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৎকালীন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী হিসেবে এই মৃতদের খুনের বিচার করাতে দিতে উদ্যোগী হন। এই গণহত্যার জন্য অপরাধী হিসেবে ৪৪ জন দোষী সাব্যস্ত হয় এবং যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হন। এই রায় খুবই ঐতিহাসিক। এই প্রথম বাংলায় কোনও গণহত্যায় এতজন দোষী সাব্যস্ত হয়। সেই থেকে আজ দিনে নানুর দিবস পালন করে তৃণমূল যুব কংগ্রেস ।উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেনআজগর আলি পল্টু ( পূর্ব মেদিনীপুর জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি)সুশান্ত মালি ( হলদিয়া শহর যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি)ও গোপাল দাস ( advocate Haldia court ও Councillor Haldia)সেখ মহম্মদ আরিফ ( হলদিয়া শহর যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ) প্রমুখ।
No comments