কোভিড ১৯ ঢেউ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় আছড়ে পড়েছে। জেলার মানুষ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কোভিড ১৯ আক্রান্ত হলে তাদের চিকিৎসার জন্য ব্লক স্তরে স্বাস্থ্য দপ্তর এবং আসা ফ্যাসিলেটর তাদেরকে নজর রাখার নির্দেশ দিয়েছে…
কোভিড ১৯ ঢেউ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় আছড়ে পড়েছে। জেলার মানুষ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কোভিড ১৯ আক্রান্ত হলে তাদের চিকিৎসার জন্য ব্লক স্তরে স্বাস্থ্য দপ্তর এবং আসা ফ্যাসিলেটর তাদেরকে নজর রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় ৬০০ তা প্রস্তুত রয়েছে। প্রত্যেকটি বেসরকারি হাসপাতাল নার্সিং হোম 20 শতাংশ কভিডদের জন্য রাখতে বলা হয়েছে। এই মুহূর্তে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার স্বাস্থ্য কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন প্রথম ডোজ আকাল। মানুষ দিনের পর দিন স্বাস্থ্য কেন্দ্র, হাসপাতাল থেকে ঘুরছে। তারই মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রায় ১৯ জন সরকারিভাবে কভিড আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। প্রত্যেকটি বাজার কমিটির নিজ উদ্যোগে কোভিড ১৯ মেনে চলার জন্য আবেদন করছেন ।তবুও মানুষ এখনো সজাগ হয়নি ।হাট-বাজারে খোলা মাঠে মানুষ ঘুরছে ।পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলার আধিকারিক সুব্রত রায় বলেন ডিএম স্মিতা পান্ডে এবং পুলিশ সুপার সুনীল যাদব উপস্থিতিতে আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন আমাদের জেলায় কি কি সরঞ্জাম লাগবে তার লিখিতভাবে জানানোর জন্য।নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলাতে ১০০ টি অক্সিজেন সিলিন্ডার বরাদ্দ হয়েছে। আমাদের জেলায় এখনো সরকারিভাবে কোভিড হাসপাতাল তৈরি হয়নি জেলার চন্ডিপুরে আমাদেরই হাসপাতালে এখন সবথেকে বেশি চাপ। আমরা দেখছি কিভাবে কোভিড ১৯ মোকাবেলা করতে আমাদের সব রকমের প্রস্তুত থাকার জন্য ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
No comments