কম্পিউটারের যুগেও বইয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। কম্পিউটারে কাজ করার পরেও হার্ডকপি রাখতে বলা হয়। তারমানে সফটওয়্যার বিশ্বকে এক জায়গায় এনে দিলেও বইয়ের গুরুত্ব এতটুকু কমেনি। বই সমৃদ্ধ করে, মনকে খোরাক দেয়। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মেল…
কম্পিউটারের যুগেও বইয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। কম্পিউটারে কাজ করার পরেও হার্ডকপি রাখতে বলা হয়। তারমানে সফটওয়্যার বিশ্বকে এক জায়গায় এনে দিলেও বইয়ের গুরুত্ব এতটুকু কমেনি। বই সমৃদ্ধ করে, মনকে খোরাক দেয়। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মেলা হল বইমেলা।মঙ্গলবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বইমেলা শুরু হলো তমলুক শহরের রাখাল মেমোরিয়াল স্টেডিয়ামে। ১৬তম জেলা বইমেলা উদ্বোধন করেন রাজ্যের জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরের মন্ত্রী সৌমেন কুমার মহাপাত্র। উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক সুকুমার দে, বিধায়ক অর্ধেন্দু মাইতি, তমলুকের মহকুমাশাসক প্রণব কুমার সাঙ্গুই, তমলুক পৌরসভার প্রশাসক দীপেন্দ্র নারায়ণ রায় সহ বিশিষ্টজনেরা। এবারের মেলায় ৬২টি স্টল রয়েছে। কলকাতার নামী দামী প্রকাশনা সংস্থা এসেছে এই বইমেলায়। আগামী একুশে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলা বইমেলা চলবে। বেলা ১২ টা থেকে রাত্রি ৮টা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণ খোলা থাকবে।তমলুকের এই বইমেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে গেলে কিছু বিধিনিষেধ অবলম্বন করতে হচ্ছে পাঠকদের। মেলা প্রাঙ্গণে ঢোকার মুখেই রয়েছে করোণা বিধির নিয়মাবলী। থার্মো স্ক্যানিং করে, হাতে স্যানিটাইজার দেওয়ার পরে তবেই মেলা প্রাঙ্গণে ঢুকতে পারছেন পাঠকরা।
No comments