বসন্ত এসে গেছে, হিমেল শীতে বিশ্ব মহামারী শেষে, নতুন বৎসরের স্কুল-কলেজ ধীরে ধীরে খুলছে। শিক্ষার দেবী বাগদেবী সরস্বতী মায়ের আরাধনা প্রত্যেকটি স্কুল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পূজার্চনা হবে। ব্যতিক্রম থাকবে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা থাকতে পারবে …
বসন্ত এসে গেছে, হিমেল শীতে বিশ্ব মহামারী শেষে, নতুন বৎসরের স্কুল-কলেজ ধীরে ধীরে খুলছে। শিক্ষার দেবী বাগদেবী সরস্বতী মায়ের আরাধনা প্রত্যেকটি স্কুল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পূজার্চনা হবে। ব্যতিক্রম থাকবে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা থাকতে পারবে না তাদের বিদ্যালয়ে। এবছরই প্রথম ছাত্র ছাত্রীরা মায়ের পুজোয় স্কুলের থাকবে না। অল্প সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষক শিক্ষিকা অভিভাবকগণ মিলে মায়ের আরাধনা করবে। যারা নতুন স্কুলে আসবে তাদের হাতে ঘড়ি কিভাবে হবে ?বাগদেবী সরস্বতী মায়ের কাছে স্কুলেনা এসে বাড়ি থেকেই তারা প্রথম শিক্ষাগুরু মা এবং বাবার কাছ থেকেই হয়তো এবার এই প্রথম হাতে খড়ি নেবে ।
মহিষাদল রবীন্দ্র শিশু বিদ্যালয়ে
ছাত্র-ছাত্রীরা আসতে পারবে না তাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক তরণী পণ্ডা ও সহ প্রধান শিক্ষিকা ছবি সামন্ত- এর নেতৃত্বে সকল শিক্ষক, শিক্ষিকারা আজ আলপনা দেওয়ার কাজ শুরু করেন। প্রতিমা আসার আগেই,
শিক্ষিকা রা আগাম প্রস্তুতি নিয়ে আলপনা দেওয়ার কাজ শুরু করলেন। মা আসবে সোমবার মঙ্গলবার দিন স্কুল, কলেজ, লাইব্রেরী সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মায়ের পূজার্চনা হবে। সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা আসতে পারবে না করোনা জন্যই। কবে কাটবে এই দুঃসময়? নতুন করে তাঁরা প্রাণ ফিরে পাবে, মুক্ত বাতাসে তারা আবার খেলাধুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আঙিনায় আসবে। শিক্ষকদের কাছ থেকে তারা অনলাইনের মাধ্যমে নয় তারা পাঠ্যবইয়ের মধ্য দিয়ে তারা জ্ঞান অর্জন করবে।
বিদ্যালয়ের চিত্র ও চারুকলা বিভাগের শিক্ষক স্বর্ণেন্দুশেখর দাস জানান, স্কুল বন্ধ প্রতি বছরের মতো এ বছর ছাত্র ছাত্রীরা মন্ডপ সাজানোর কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। তাই এই বৎসর শিক্ষক-শিক্ষিকারা আলপনা দেওয়ার কাজ শুরু করলেন।মহিষাদল রবীন্দ্র শিশু বিদ্যালয়ে
পূজা কমিটি------১। প্রেসিডেন্স---উমাদাস বায়েন
সম্পাদিকা---সুমিতা মাইতি
কোষাদক্ষ---শোভা সাহু
কল্পনা আগুয়ান, কাজল হাইত
No comments