Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

বড়দিনের সুদিন ফেরার আশায় রয়েছে বেকারি শিল্প

করোনা লকডাউন এর ধাক্কায় ধুঁকতে থাকা বেকারি ব্যবসা ঘুরে দাঁড়াতে পারে বড়দিনের হাত ধরে। করোণা প্রকোপ কমায় তাই শিল্পশহর বেকারি গুলিতে বড়দিনের কেকের বাজার ধরতে ব্যস্ততা বেড়েছে ।ললেন গুড়ের, চকলেট, ভ্যানিলার, মতো বিভিন্ন স্বাদের …

 




করোনা লকডাউন এর ধাক্কায় ধুঁকতে থাকা বেকারি ব্যবসা ঘুরে দাঁড়াতে পারে বড়দিনের হাত ধরে। করোণা প্রকোপ কমায় তাই শিল্পশহর বেকারি গুলিতে বড়দিনের কেকের বাজার ধরতে ব্যস্ততা বেড়েছে ।ললেন গুড়ের, চকলেট, ভ্যানিলার, মতো বিভিন্ন স্বাদের পাশাপাশি হলদিয়া সহ রাজ্যের বিভিন্ন  বাজারে আনছে কাজু, কিসমিস, ডায়মন্ড বাদাম ও বিভিন্ন ধরনের ফলের রস দিয়ে তৈরি ইউনিটি কেক। করোনার জন্য প্যাকেজিং ও বিশেষ কিছু সতর্কতাঃ নেওয়া হয়েছে। করোনার ভয় কাটিয়ে এবার দীর্ঘদিন ঘরবন্দি মানুষজন মুক্তির স্বাদ পেতে বড়দিন ও ইংরেজী নববর্ষের পিক নিকে বেরোবেন। আবহাওয়া দপ্তর বড়দিনের সময় আবার ঠান্ডার পূর্বাভাস দিয়েছে। ফলে মানুষ উৎসবমুখর হলে বড়দিনের কেক পেস্ট্রি বাড়বে বলে আশা বেকারি গুলির।


বড়দিনের মুখে হলদিয়া বড় ও মাঝারি বেকারিতে কেক তৈরীর ব্যস্ততা বেড়েছে।বড়দিনের কেক তৈরি করতে গিয়ে কার্যত খাওয়াই ভুলে গেছেন  মেশিন ও কয়লার ভাটিতে দু'ভাগে কেক তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন  উপাদান মিশিয়ে বানানো হচ্ছে রকমারি সাজের কেক। গরম ভাটি থেকে এগুলি বিশেষ দক্ষতা বের করার পর সেগুলি ঠান্ডা করার জন্য রাখা হচ্ছে রেকে তারপর দামের তারতম্য অনুযায়ী বাক্সবন্দী হচ্ছে কেক। শিল্পশহর একটি নামি বেকারি মেশিন কেক প্লাস্টিক তৈরির সময় কর্মীদের জন্য করা করণা বিধিমানা হচ্ছে বড়দিনের বাজারে তারা আনছে ইম্যুনিটি কেক, চকলেট, ভ্যানিলার মতো নানা স্বাদ ও ডিজাইন কেক।  ডিঃঘাসিপুর হলদিয়া নিউ বিদ্যুৎ বেকারি মালিক অতনু দাস  বলেন লকডাউন এর জন্য বেকারি শিল্প ভীষণ মার খাচ্ছে। সাত মাস  থাকার পর পুজোর আগে থেকেই ৪০ শতাংশ স্বাভাবিক হয়েছে।

 বিজ্ঞাপনের পর খবর



 কিন্তু স্কুল কলেজ ক্যান্টিন বন্ধ রয়েছে অফিসপাড়া ও স্বাভাবিক হয়নি খাওয়ার দোকান পাট। চা দোকান খুললেও পাউরুটি বিক্রি 30% হয়েছে।  বেকারি প্রোডাক্ট গুলি অনেক কমে গিয়েছে। ফলে ছোট মাঝারি পুঁজির অভাবে ধুঁকছে অনেক বেকারি। হলদিয়া বিশেষ এক হলদিয়া নিউ বিদ্যুৎ বেকারির ম্যানেজার গোরাচাঁদ রানা বলেন আমাদের এখানে করো না বিধি মেনে মুখে মাক্স হাতে হ্যান্ড গ্লাভস এবং ক্যাপ পড়ে বড়দিনের উপহার দিতেই বিভিন্ন ধরনের কেক এর প্রসার এনেছি। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় আমাদের স্টল রয়েছে সেখান থেকেই মানুষ বিশেষ করে নলেন গুড়ের কেক বিশেষ সমাধিত। সামনের নববর্ষ এবং জন্মদিন বিবাহ বার্ষিকী আমাদের বিভিন্ন স্টল থেকে করোনাকে জয় করে উৎসবে উপহারে আমাদের কেক নিয়ে যাচ্ছে মানুষ।

No comments