১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়া উড়ালপুল উদ্বোধনের আগেই ত্রুটি ধরা পরল২০১৬ সালে ৮ জানুয়ারি এই উড়ালপুল প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও জাহাজ মন্ত্রী নীতিন গড়করি ।প্রসঙ্গত ১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হলদিয়া রানিচক উড়ালপু…
১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়া উড়ালপুল উদ্বোধনের আগেই ত্রুটি ধরা পরল
২০১৬ সালে ৮ জানুয়ারি এই উড়ালপুল প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও জাহাজ মন্ত্রী নীতিন গড়করি ।
প্রসঙ্গত ১২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হলদিয়া রানিচক উড়ালপুলের পণ্যবাহী গাড়ি চলাচলের ট্রায়াল শুরু হলো।চলতি মাসের শেষের দিকেই চালু হবে উড়ালপুল কিন্তু উড়ালপুল চালু হওয়ার আগে এর ডিজাইন ও ট্রাফিক ফ্লো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বন্দর বিশেষজ্ঞরা।একদিকে আবার রানিচক রেলওয়ে ওভার ব্রিজ আওবি উড়ালপুল চালু হলে সাধারণ নিত্যযাত্রীদের বিপাকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।রানিচক রেলক্রসিং এড়িয়ে হলদিয়া বন্দর সহ শিল্পাঞ্চলে দ্রুত পণ্যবাহী গাড়ি যাতায়াতের জন্য তৈরি হয়েছে হলদিয়া শহরের প্রথম উড়ালপুল। কিন্তু কারখানার হাজার হাজার শ্রমিক সাধারণ যাত্রী ও স্কুল-কলেজের পড়ুয়ারা কিভাবে চলাচল করবেন তা নিয়ে চিন্তা রয়েছে ।কারণ এর নিয়ম অনুযায়ী রেলক্রসিংয়ে উড়ালপুল চালু হলে তার নিচের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয় ।উড়ালপুলের গাড়ি চলাচল শুরু হতেই বাস ছোট গাড়ির নিত্যযাত্রীদের ভোগান্তি সামনে এসেছে। সমস্যার কথা জানিয়ে রেল কর্তৃপক্ষ ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শাসককে চিঠি দেওয়া হয়েছে ।হলদিয়া বন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে উড়ালপুল নির্মাণের সূচনা করেছে ২০১৬ সালে কেন্দ্রীয় সড়ক ও জাহাজ মন্ত্রী। প্রথমে উড়ালপুল প্রকল্পের খরচ ২৪০ কোটি টাকা ধরা হলেও পরে ডিজাইন পরিবর্তন করা হয়। উড়ালপুল এর দৈর্ঘ্য ২.৫ কিলোমিটার থেকে কমিয়ে ১.৮ কিলোমিটার করা হয় ।প্রকল্প ব্যয় নেমে আসা১২৫ কোটি টাকা ২০১৮ সালের আগস্ট মাসের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ।কিন্তু ঠিকাদারদের টালবাহানার ফলে কাজ শেষ হয়েছে আরও দু'বছর বেশি সময় লাগল। নতুন উড়ালপুলের ড্রইং পরিবর্তন হওয়ায় পদ্ধতি পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে সমস্যা থেকেই যাচ্ছে বলে জানান বন্দর বিশেষজ্ঞরা ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর তৈরি হয়েছে উড়ালপুল ।এবার রেলক্রসিং এড়িয়ে জাতীয় সড়ক থেকে সরাসরি পণ্যবাহী ট্রাক ট্রেলার বন্দরে জিসি বার্থ পৌঁছে যাবে।
কিংবা বন্দর থেকে পণ্যবাহী ট্রাক বেরিয়ে সোজা জাতীয় সড়কে পড়তে পারবে। কিন্তু স্থান সংকুলানের অভাবে হলদিয়া মেছাদা রাজ্য সড়ক বরাবর উড়ালপুল হয়েছে মাত্র দু লাইনের এক দিক দিয়ে উঠতে হবে।
অন্যদিকে নামতে হবে বন্দর বিশেষজ্ঞরা বলেন কইলেন গুলিতে ওঠার আগেই পণ্যবাহী ট্রাক বা ট্রাংকে ইন্টারনেট নিতে হবে ফলে স্বাভাবিকভাবেই গাড়ির গতি কমে এবং ফের সেই যানজটের আশঙ্কা রয়েছে বন্দরের জিরো গেট গেট গেট বাপ ফিঙ্গার গেট থেকে আসবে তাবাক নেওয়ার জন্য গতি ধাক্কা খাবে পরবর্তীকালে অভ্যন্তরীণ জাতীয় জলপথের নাম জেটি থেকে পণ্য এলে সমস্যা আরও বাড়বে কিভাবে জেটি থেকে পণ্য কিভাবে ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট করা হবে তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ নিত্যযাত্রীরা বলেন উড়ালপুলের উল্লাস গুলিকে ঘুরপথে টাউনশিপ যেতে হবে এর জন্য তার তারা উড়ালপুলের উপরেই এখন থেকে যাত্রীদের নামাতে শুরু করেছে প্রতিদিন এভাবে ছয় যাত্রী সিঁড়ি দিয়ে কিভাবে 40 ফুট উঁচু থেকে নামবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অফিস টাইমে যেকোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে হলদিয়া বন্দরের একপ্রস্থ আধিকারিক বলেন এই সমস্যার কথা জানিয়ে দেন চিঠি দিয়েছে বন্দর হলদিয়া পৌরসভার একাধিক আধিকারিক হলেন পৌর চেয়ারম্যান এই বিষয়টি নিয়ে জেলাশাসক কে চিঠি দিয়েছেন যাতে উড়ালপুলের পাশাপাশি আপৎকালীন পরিস্থিতির জন্য ওর পাশেই সার্ভিস চালু রাখতে দেয় তার উদ্যোগ নেওয়ার জন্য
No comments